রাজধানীর ছয়টি স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা জেলা প্রশাসন। কামরাঙ্গীচরের কুড়ারঘাট মেডিক্যাল মোড়, মোহাম্মদপুর, গুলশান, মিরপুর, বাড্ডা ও ডেমরা এলাকায় ন্যায্যমূল্যের এই বাজারগুলো বসবে।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর কামরাঙ্গীচর কুড়ারঘাট মেডিক্যাল মোড়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য জানান ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ।
মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ক্রেতাদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, কৃষকের কাছ থেকে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য আসা পর্যন্ত কয়েকটি হাত বদল হয়। তাতে পণ্যের দর কয়েক গুণ বাড়ে। মধ্যস্বত্বভোগীর এই দৌরাত্ম্য কমাতে এমন উদ্যোগ ভূমিকা রাখবে। মূলত সরাসরি কৃষক ও ভোক্তাদের সংযোগ স্থাপনের জন্য এই বিশেষ বাজার স্থাপন করা হচ্ছে।
বাজারের বিশেষত্ব
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এই বাজার। এতে সহযোগিতা করবে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতর ও সংস্থা। দেশের যেখানে যে পণ্যের দাম তুলনামূলক কম থাকবে, সেখান থেকে পণ্য এনে সরাসরি এ বাজারে বিক্রি করা হবে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বেচাকেনা ও পরিবহন ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় উদ্যোক্তা, ছাত্র-জনতাকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। প্রতিটি পণ্য জেলা প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট কমিটির মাধ্যমে নির্ধারিত দরে বিক্রি করা হবে। ক্রয়মূল্যের সঙ্গে প্রকৃত পরিবহন খরচ এবং উদ্যোক্তাদের প্রদেয় যৌক্তিক মুনাফা যোগ করে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ হবে। তবে ইচ্ছা করলে যে কোনো চাষি, খামারি বা উৎপাদনকারী তার উৎপাদিত পণ্য সরাসরি এনেও বিক্রি করতে পারবেন। হিসাব সংরক্ষণ ও সার্বিক কার্যক্রম ব্যবস্থাপনার জন্য সফটওয়্যার নির্মাণ করা হবে। এর মাধ্যমে পণ্যের ক্রয় ও বিক্রয়মূল্য অনলাইনে দেখা যাবে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপ-পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) মো. শামীম হুসাইন, সিনিয়র সহকারী কমিশনার এবং বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তানজিল পারভেজ, লালবাগ জোনের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুল ইসলাম, কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম, খাদ্য অধিদফতরের প্রতিনিধি, কৃষি বিপণন অধিদফতরের প্রতিনিধি, ছাত্র প্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর কামরাঙ্গীচর কুড়ারঘাট মেডিক্যাল মোড়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য জানান ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ।
মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন, ক্রেতাদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ, কৃষকের কাছ থেকে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য আসা পর্যন্ত কয়েকটি হাত বদল হয়। তাতে পণ্যের দর কয়েক গুণ বাড়ে। মধ্যস্বত্বভোগীর এই দৌরাত্ম্য কমাতে এমন উদ্যোগ ভূমিকা রাখবে। মূলত সরাসরি কৃষক ও ভোক্তাদের সংযোগ স্থাপনের জন্য এই বিশেষ বাজার স্থাপন করা হচ্ছে।
বাজারের বিশেষত্ব
জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এই বাজার। এতে সহযোগিতা করবে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতর ও সংস্থা। দেশের যেখানে যে পণ্যের দাম তুলনামূলক কম থাকবে, সেখান থেকে পণ্য এনে সরাসরি এ বাজারে বিক্রি করা হবে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বেচাকেনা ও পরিবহন ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় উদ্যোক্তা, ছাত্র-জনতাকে দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। প্রতিটি পণ্য জেলা প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট কমিটির মাধ্যমে নির্ধারিত দরে বিক্রি করা হবে। ক্রয়মূল্যের সঙ্গে প্রকৃত পরিবহন খরচ এবং উদ্যোক্তাদের প্রদেয় যৌক্তিক মুনাফা যোগ করে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ হবে। তবে ইচ্ছা করলে যে কোনো চাষি, খামারি বা উৎপাদনকারী তার উৎপাদিত পণ্য সরাসরি এনেও বিক্রি করতে পারবেন। হিসাব সংরক্ষণ ও সার্বিক কার্যক্রম ব্যবস্থাপনার জন্য সফটওয়্যার নির্মাণ করা হবে। এর মাধ্যমে পণ্যের ক্রয় ও বিক্রয়মূল্য অনলাইনে দেখা যাবে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপ-পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন, ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) মো. শামীম হুসাইন, সিনিয়র সহকারী কমিশনার এবং বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তানজিল পারভেজ, লালবাগ জোনের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শরীফুল ইসলাম, কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম, খাদ্য অধিদফতরের প্রতিনিধি, কৃষি বিপণন অধিদফতরের প্রতিনিধি, ছাত্র প্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে