টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করতে দেরি করে ফেলেছেন বলে মন্তব্য করেছেন সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবাসী আয় বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সেমিনার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দলের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন।
ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, টিউলিপ আরেকটি দেশের রাজনৈতিক দলের সদস্য। তিনি বাংলাদেশের নাগরিক না, এমনকি কমন সিটিজেনও না। তিনি কিভাবে প্রধানমন্ত্রী খালার সাথে রাশিয়া গিয়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। পারিপার্শ্বিক তথ্যের ভিত্তিতে টিউলিপের পদত্যাগ অবধারিত ছিল।
তিনি বলেন, আর্থিক কেলেঙ্কারিসহ তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছিল। তিনি পদত্যাগ করতে দেরি করে ফেলেছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে এমপির পদ থেকেও সরে দাঁড়াতে হবে। এমনকি লেবার পার্টির সদস্য পদও হারাতে পারেন।
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার যুক্ররাজ্যের ইকোনোমিক সেক্রেটারির পদ থেকে পদত্যাগ করেন টিউলিপ সিদ্দিক। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আর্থিক অনিয়মের সাথে তার যোগসূত্র রয়েছে, এমন অভিযোগেই তিনি মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন।
সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক বলেন, বিদেশি হাইকমিশন ও ব্যাংকগুলোকে প্রবাসীদের সেবায় আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে। এয়ারপোর্টের প্রবাসী লাউঞ্জে যে বার্গার দেয়া হচ্ছে, তা তারা খেতে অভ্যস্ত কি না সেটা বুঝতে হবে। প্রবাসীরা সোনার হরিণ। তাদের সঠিকভাবে লালন পালন করা প্রয়োজন। তাদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। বর্তমানে আমাদের প্রেরিত কর্মীদের মধ্যে বেশিরভাগই অদক্ষ। তাই বেশি করে দক্ষকর্মী বিদেশে প্রেরণের ওপর গুরুত্ব দিলে রেমিট্যান্স আরো বাড়বে। বিগত সরকারের আমলে যে অর্থ পাচার হয়েছে তা তাদের বৈধ উপার্জিত অর্থ ছিলনা।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অভিবাসন বিশ্লেষক ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. বেলাল হোসেন, ডিবেটিং সোসাইটির মডারেটর অধ্যাপক ড. মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী তুহিন, প্রফেসর ড. জাহাঙ্গীর আলম ও প্রফেসর ড. কাজী আহসান হাবীব ও বেগম বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর তামান্না বেগম। অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবাসী আয় বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক সেমিনার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দলের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন।
ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, টিউলিপ আরেকটি দেশের রাজনৈতিক দলের সদস্য। তিনি বাংলাদেশের নাগরিক না, এমনকি কমন সিটিজেনও না। তিনি কিভাবে প্রধানমন্ত্রী খালার সাথে রাশিয়া গিয়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। পারিপার্শ্বিক তথ্যের ভিত্তিতে টিউলিপের পদত্যাগ অবধারিত ছিল।
তিনি বলেন, আর্থিক কেলেঙ্কারিসহ তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছিল। তিনি পদত্যাগ করতে দেরি করে ফেলেছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে এমপির পদ থেকেও সরে দাঁড়াতে হবে। এমনকি লেবার পার্টির সদস্য পদও হারাতে পারেন।
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার যুক্ররাজ্যের ইকোনোমিক সেক্রেটারির পদ থেকে পদত্যাগ করেন টিউলিপ সিদ্দিক। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আর্থিক অনিয়মের সাথে তার যোগসূত্র রয়েছে, এমন অভিযোগেই তিনি মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন।
সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক বলেন, বিদেশি হাইকমিশন ও ব্যাংকগুলোকে প্রবাসীদের সেবায় আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে। এয়ারপোর্টের প্রবাসী লাউঞ্জে যে বার্গার দেয়া হচ্ছে, তা তারা খেতে অভ্যস্ত কি না সেটা বুঝতে হবে। প্রবাসীরা সোনার হরিণ। তাদের সঠিকভাবে লালন পালন করা প্রয়োজন। তাদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। বর্তমানে আমাদের প্রেরিত কর্মীদের মধ্যে বেশিরভাগই অদক্ষ। তাই বেশি করে দক্ষকর্মী বিদেশে প্রেরণের ওপর গুরুত্ব দিলে রেমিট্যান্স আরো বাড়বে। বিগত সরকারের আমলে যে অর্থ পাচার হয়েছে তা তাদের বৈধ উপার্জিত অর্থ ছিলনা।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অভিবাসন বিশ্লেষক ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. বেলাল হোসেন, ডিবেটিং সোসাইটির মডারেটর অধ্যাপক ড. মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী তুহিন, প্রফেসর ড. জাহাঙ্গীর আলম ও প্রফেসর ড. কাজী আহসান হাবীব ও বেগম বদরুন্নেসা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর তামান্না বেগম। অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে