বাংলা স্কুপ, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ির ঘটনা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা নয় বলে মনে করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করতেই এমন ঘটনা।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর নানা ইস্যুতে অস্থিরতা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়, পালিয়ে যাওয়া সরকারের দোসররা দেশে অস্থিরতা করে বর্তমান সরকারকে বিপাকে ফেলতে চাইছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও দেশে এখনও নৈরাজ্য সৃষ্টির পায়তারায় লিপ্ত রয়েছে পরাজিত শক্তির দোসররা। তারা গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়কে মেনে নিতে পারছে না বলেই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে দেশব্যাপী খুন-খারাবিতে মেতে উঠেছে।
ফখরুল বলেন, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দফতরে এখনো বসে আছে আওয়ামী লীগের দোসররা। ছাত্র-জনতা হত্যাকারীদের সরকারের বিভিন্ন স্তরে বসিয়ে রেখে ভালো কিছু সম্ভব না। সরকার যাতে স্বস্তিতে কাজ করতে না পারে তার জন্য একের পর এক ঘটনা ঘটিয়ে চলছে স্বৈরাচারের দোসররা।
এসব সন্ত্রাসীদের কঠোর হস্তে দমনের কোনও বিকল্প নেই বলে উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, হামলা ও রক্তাক্ত পথ অনুসরণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা যাতে ফায়দা লুটতে না পারে সেজন্য দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আর তাহলেই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সংস্কারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের উচিত রাজনেতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করা। সংস্কার চাপিয়ে দেওয়া নয়, এটা সবার কাছ থেকে মতামত আসা উচিত। তিনি বলেন, ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা মোটেই ভাল সিদ্ধান্ত হবে না। মাথা ব্যথা হলে মাথা কেটে ফেলা কোন সমাধান নয়।
ডেস্ক /এসকে
রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ির ঘটনা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা নয় বলে মনে করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করতেই এমন ঘটনা।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার পর নানা ইস্যুতে অস্থিরতা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়, পালিয়ে যাওয়া সরকারের দোসররা দেশে অস্থিরতা করে বর্তমান সরকারকে বিপাকে ফেলতে চাইছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও দেশে এখনও নৈরাজ্য সৃষ্টির পায়তারায় লিপ্ত রয়েছে পরাজিত শক্তির দোসররা। তারা গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয়কে মেনে নিতে পারছে না বলেই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে দেশব্যাপী খুন-খারাবিতে মেতে উঠেছে।
ফখরুল বলেন, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দফতরে এখনো বসে আছে আওয়ামী লীগের দোসররা। ছাত্র-জনতা হত্যাকারীদের সরকারের বিভিন্ন স্তরে বসিয়ে রেখে ভালো কিছু সম্ভব না। সরকার যাতে স্বস্তিতে কাজ করতে না পারে তার জন্য একের পর এক ঘটনা ঘটিয়ে চলছে স্বৈরাচারের দোসররা।
এসব সন্ত্রাসীদের কঠোর হস্তে দমনের কোনও বিকল্প নেই বলে উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, হামলা ও রক্তাক্ত পথ অনুসরণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা যাতে ফায়দা লুটতে না পারে সেজন্য দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আর তাহলেই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, সংস্কারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের উচিত রাজনেতিক দলগুলোর সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করা। সংস্কার চাপিয়ে দেওয়া নয়, এটা সবার কাছ থেকে মতামত আসা উচিত। তিনি বলেন, ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা মোটেই ভাল সিদ্ধান্ত হবে না। মাথা ব্যথা হলে মাথা কেটে ফেলা কোন সমাধান নয়।
ডেস্ক /এসকে