ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেল ‘ডান্স বাংলা ডান্স’ খ্যাত নাবালিকার মরদেহ। পাশাপাশি ঘর থেকে একটি সুইসাইড নোটও পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে বনগাঁর চাঁদপাড়া এলাকায়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, স্থানীয় কয়েকজন যুবক ওই কিশোরীকে মানসিক চাপ দিচ্ছিলেন। পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে উত্যক্ত করছিলেন। তার জের ধরেই এই ঘটনা। এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি পরিবার ও স্থানীয়দের। ইতোমধ্যেই গাইঘাটা থানার পুলিশ এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে।
২০১৬ সালে ডান্স বাংলা ডান্স রিয়েলিটি শোতে প্রতিযোগী হিসেবে অংশ নিয়ে গ্র্যান্ড ফাইনাল অবধি পৌঁছেছিল বনগাঁর ওই নাবালিকা। তারপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠানের দৌলতে তার নামডাকও বেশ ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু তারপরেও কেন এমন ঘটনা, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। সেখান থেকেই ঘটনার সঙ্গে নাম জড়িয়েছে এলাকার তিন যুবকের। বাবা অমল দাস, মা মৃদুলা দাস ও স্থানীয় বাসিন্দার দাবি, বুলটন, বিট্টু, সুমন্ত-সহ আরও বেশ কয়েকজন মানসিকভাবে নাবালিকার উপর চাপ প্রয়োগ করছিলেন। বিভিন্নভাবে হয়রানি করছিলেন।
পরিবারের অভিযোগ, ওই যুবকেরা বিভিন্ন জায়গায় তাদের সঙ্গে মেয়েকে যাওয়ার জন্য চাপ দিতেন। নানাভাবে ভয় দেখাতেন। সকল চাপ সইতে না পেরেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে নৃত্যশিল্পী।
জানা গেছে, গতকালও ওই যুবকদের সঙ্গে বের হয়েছিলেন কিশোরী। এরপর বাড়িতে ফিরেই গলায় ফাঁস দেন। উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েও শেষরক্ষা হয়নি। তার আগেই প্রাণ হারিয়েছেন। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই যুবকরা এলাকার অনেক মেয়েকেই ‘টার্গেট’ করেন। তাদের সঙ্গে মেলামেশা করতে বাধ্য করেন। এর আগেও এলাকার একটি মেয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু কারা এই যুবক? কতটা সাহস পেলে এমন কাজ তারা করতে পারেন? তাদের মাথার উপর কি কারও হাত আছে? একাধিক প্রশ্ন এই ঘটনার পর উঠেছে। গাইঘাটা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। কেন এমনভাবে মানসিক অত্যাচার করা হচ্ছিল, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধ/এনআইএন/এসকে
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, স্থানীয় কয়েকজন যুবক ওই কিশোরীকে মানসিক চাপ দিচ্ছিলেন। পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে উত্যক্ত করছিলেন। তার জের ধরেই এই ঘটনা। এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি পরিবার ও স্থানীয়দের। ইতোমধ্যেই গাইঘাটা থানার পুলিশ এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে।
২০১৬ সালে ডান্স বাংলা ডান্স রিয়েলিটি শোতে প্রতিযোগী হিসেবে অংশ নিয়ে গ্র্যান্ড ফাইনাল অবধি পৌঁছেছিল বনগাঁর ওই নাবালিকা। তারপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠানের দৌলতে তার নামডাকও বেশ ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু তারপরেও কেন এমন ঘটনা, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। সেখান থেকেই ঘটনার সঙ্গে নাম জড়িয়েছে এলাকার তিন যুবকের। বাবা অমল দাস, মা মৃদুলা দাস ও স্থানীয় বাসিন্দার দাবি, বুলটন, বিট্টু, সুমন্ত-সহ আরও বেশ কয়েকজন মানসিকভাবে নাবালিকার উপর চাপ প্রয়োগ করছিলেন। বিভিন্নভাবে হয়রানি করছিলেন।
পরিবারের অভিযোগ, ওই যুবকেরা বিভিন্ন জায়গায় তাদের সঙ্গে মেয়েকে যাওয়ার জন্য চাপ দিতেন। নানাভাবে ভয় দেখাতেন। সকল চাপ সইতে না পেরেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে নৃত্যশিল্পী।
জানা গেছে, গতকালও ওই যুবকদের সঙ্গে বের হয়েছিলেন কিশোরী। এরপর বাড়িতে ফিরেই গলায় ফাঁস দেন। উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েও শেষরক্ষা হয়নি। তার আগেই প্রাণ হারিয়েছেন। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই যুবকরা এলাকার অনেক মেয়েকেই ‘টার্গেট’ করেন। তাদের সঙ্গে মেলামেশা করতে বাধ্য করেন। এর আগেও এলাকার একটি মেয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু কারা এই যুবক? কতটা সাহস পেলে এমন কাজ তারা করতে পারেন? তাদের মাথার উপর কি কারও হাত আছে? একাধিক প্রশ্ন এই ঘটনার পর উঠেছে। গাইঘাটা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। কেন এমনভাবে মানসিক অত্যাচার করা হচ্ছিল, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধ/এনআইএন/এসকে