জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে যেসব পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ রয়েছে তাদেরকে পর্যায়ক্রমে ধরা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে অনেককে ধরা হয়েছে। প্রতিদিনই দু-একজনকে ধরা হচ্ছে।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর খিলগাঁও আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী সদর দপ্তর পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করা হয়, বিতর্কিত ভূমিকার পরও অনেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া বদলে বদলি-পদোন্নতি-পদায়ন করা হয়েছে। অথচ যারা ট্রেনিং শেষ করেছেন তাদের অনেককে নিয়োগ দেয়া হয়নি।
উত্তরে তিনি জানান, যেসব পুলিশ কর্মকর্তার ভূমিকা ছিল, ফুটেজ আছে তাদের কিন্তু ধরা হচ্ছে। চেষ্টা চলছে। সব তো একদিনে ধরা যায় না। অনেকে লুকিয়ে আছে। তাদের খুঁজে খুঁজে একে একে সবাইকে ধরা হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, প্রতিদিন দু-একজন করে ধরা পড়ছেন। আজ মতিউর, ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে। তাকেও এতদিন ধরা যায়নি। অন্যদেরও ধরা হবে, আইনের আওতায় আনা হবে।
তিনি জানান, প্রায় ৬১ লাখ সদস্যের এই বাহিনী দেশের যেকোনো মুহূর্তে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে। এই বাহিনীর সদস্যদের আরও কিভাবে প্রশিক্ষিত করে কাজে লাগানো যায় এসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সবাইকে ডাটাবেজের আওতায় নিয়ে আসা যায় কিনা সেটা নিয়েও কথা হয়েছে।
পাশাপাশি সাংবাদিকদের ধন্যবাদ দিয়ে তিনি বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আপনারা সঠিক স্বচ্ছ সাংবাদিকতা করেছেন। তবে অনুসন্ধানি সাংবাদিকতা আরও বাড়ানোর অনুরোধ জানান তিনি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর খিলগাঁও আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী সদর দপ্তর পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করা হয়, বিতর্কিত ভূমিকার পরও অনেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া বদলে বদলি-পদোন্নতি-পদায়ন করা হয়েছে। অথচ যারা ট্রেনিং শেষ করেছেন তাদের অনেককে নিয়োগ দেয়া হয়নি।
উত্তরে তিনি জানান, যেসব পুলিশ কর্মকর্তার ভূমিকা ছিল, ফুটেজ আছে তাদের কিন্তু ধরা হচ্ছে। চেষ্টা চলছে। সব তো একদিনে ধরা যায় না। অনেকে লুকিয়ে আছে। তাদের খুঁজে খুঁজে একে একে সবাইকে ধরা হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, প্রতিদিন দু-একজন করে ধরা পড়ছেন। আজ মতিউর, ছাগল মতিউরকে ধরা হয়েছে। তাকেও এতদিন ধরা যায়নি। অন্যদেরও ধরা হবে, আইনের আওতায় আনা হবে।
তিনি জানান, প্রায় ৬১ লাখ সদস্যের এই বাহিনী দেশের যেকোনো মুহূর্তে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে। এই বাহিনীর সদস্যদের আরও কিভাবে প্রশিক্ষিত করে কাজে লাগানো যায় এসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সবাইকে ডাটাবেজের আওতায় নিয়ে আসা যায় কিনা সেটা নিয়েও কথা হয়েছে।
পাশাপাশি সাংবাদিকদের ধন্যবাদ দিয়ে তিনি বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আপনারা সঠিক স্বচ্ছ সাংবাদিকতা করেছেন। তবে অনুসন্ধানি সাংবাদিকতা আরও বাড়ানোর অনুরোধ জানান তিনি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে