গ্রাম বাংলার আবহমান কালের ঐতিহ্য ধরে রাখতে লক্ষ্মীপুরে চলছে তিন দিনব্যাপী পিঠা উৎসব। বাঙালির লোকজ ইতিহাস-ঐতিহ্যের মুখরোচক খাদ্যের এ পিঠার মেলায় শত শত মানুষের উপচেপড়া ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে কালেক্টরেট ভবন প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ পিঠা উৎসব শুরু হয়। এতে স্থানীয় বিভিন্ন উদ্যোক্তারা ২০টি স্টলে নানা ধরনের পিঠার পসরা সাজিয়ে বসেছেন।
সকালে বেলুন ও ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক রাজিব কুমার সরকার। এসময় অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন সেনাবাহিনীর লে: কর্ণেল মোহাম্মদ মাজিদুল হক রেজা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আকতার হোসেন, মেজর জিয়া উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। পরে স্টলগুলো পরিদর্শন করেন অতিথিরা।
স্টলগুলোতে স্থান পাওয়া পিঠাগুলোর মধ্যে রয়েছে, ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, দুধচিতই, ছিট পিঠা, দুধকুলি, ক্ষীরকুলি, তিলকুলি, পাটিসাপটা, ফুলঝুড়ি, ধুপি পিঠা, নকশি পিঠা, মালাই পিঠা, মালপোয়া, পাকন পিঠা, ঝাল পিঠা ইত্যাদি।
উদ্যোক্তারা জানান, বাঙালির ঐতিহ্যর নানা ধরণের পিঠাকে নতুন প্রজম্মের মাঝে পরিচয় করিয়ে দিতে মেলায় অংশ নিয়েছেন তারা। এছাড়া পিঠা তৈরীর মাধ্যমে নারীদের কারুকার্য, নান্দনিকতা ও সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। পিঠা প্রেমীরা বলছেন, চমৎকার এ আয়োজনে এসে বেশ আনন্দিত তারা।
জেলা প্রশাসক জানান, দেশব্যাপী তারুণ্যের উৎসব চলমান। ‘এসো দেশ বদলায়, পৃথিবী বদলায়’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবং আবহমান গ্রাম বাঙলার ঐতিহ্যকে স্বরণে রাখতে পিঠা উৎসবের এ আয়োজন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতনিধি/ এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে কালেক্টরেট ভবন প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ পিঠা উৎসব শুরু হয়। এতে স্থানীয় বিভিন্ন উদ্যোক্তারা ২০টি স্টলে নানা ধরনের পিঠার পসরা সাজিয়ে বসেছেন।
সকালে বেলুন ও ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক রাজিব কুমার সরকার। এসময় অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন সেনাবাহিনীর লে: কর্ণেল মোহাম্মদ মাজিদুল হক রেজা, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আকতার হোসেন, মেজর জিয়া উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ। পরে স্টলগুলো পরিদর্শন করেন অতিথিরা।
স্টলগুলোতে স্থান পাওয়া পিঠাগুলোর মধ্যে রয়েছে, ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, দুধচিতই, ছিট পিঠা, দুধকুলি, ক্ষীরকুলি, তিলকুলি, পাটিসাপটা, ফুলঝুড়ি, ধুপি পিঠা, নকশি পিঠা, মালাই পিঠা, মালপোয়া, পাকন পিঠা, ঝাল পিঠা ইত্যাদি।
উদ্যোক্তারা জানান, বাঙালির ঐতিহ্যর নানা ধরণের পিঠাকে নতুন প্রজম্মের মাঝে পরিচয় করিয়ে দিতে মেলায় অংশ নিয়েছেন তারা। এছাড়া পিঠা তৈরীর মাধ্যমে নারীদের কারুকার্য, নান্দনিকতা ও সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। পিঠা প্রেমীরা বলছেন, চমৎকার এ আয়োজনে এসে বেশ আনন্দিত তারা।
জেলা প্রশাসক জানান, দেশব্যাপী তারুণ্যের উৎসব চলমান। ‘এসো দেশ বদলায়, পৃথিবী বদলায়’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবং আবহমান গ্রাম বাঙলার ঐতিহ্যকে স্বরণে রাখতে পিঠা উৎসবের এ আয়োজন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতনিধি/ এনআইএন/এসকে