বাংলা স্কুপ, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) জুমার বয়ানের সময় পুরনো ও নতুন খতিবের অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতির এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন মুসল্লি আহত হন। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
অনাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়াতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা বায়তুল মোকাররম এলাকায় অবস্থান নেয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে বাংলা ট্রিবিউন জানায়, বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন। এমন সময় ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পালিয়ে থাকা খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমান খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। এমন সময় বর্তমান খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন। তখন দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন। অনেকে ওই সময় মসজিদ থেকে বেরিয়ে পড়েন। পরে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলে সোয়া একটা দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।
এমন ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। আর আগে থেকেই বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় পুলিশের বিপুল সংখ্যক সদস্য অবস্থান করছিলেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে দু’পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) জুমার বয়ানের সময় পুরনো ও নতুন খতিবের অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতির এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন মুসল্লি আহত হন। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
অনাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়াতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা বায়তুল মোকাররম এলাকায় অবস্থান নেয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে বাংলা ট্রিবিউন জানায়, বায়তুল মোকাররমের বর্তমান খতিব মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান বয়ান করছিলেন। এমন সময় ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পালিয়ে থাকা খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমিন অনুসারীদের নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদে এসে বর্তমান খতিবের মাইক্রোফোনে হাত দেন। এমন সময় বর্তমান খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমিনের অনুসারীদের প্রতিরোধ করেন। তখন দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এতে করে মসজিদের সাধারণ মুসল্লিরা বিচলিত হয়ে পড়েন। অনেকে ওই সময় মসজিদ থেকে বেরিয়ে পড়েন। পরে পরিবেশ কিছুটা শান্ত হলে সোয়া একটা দিকে আবার সাধারণ মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করেন।
এমন ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত বায়তুল মোকাররম মসজিদে আসেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। আর আগে থেকেই বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় পুলিশের বিপুল সংখ্যক সদস্য অবস্থান করছিলেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে