গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধে একটি চুক্তির চূড়ান্ত খসড়া উত্থাপন করা হয়েছে। মধ্যস্থতাকারীরা ইসরায়েল ও হামাসের কাছে এ প্রস্তাব দিয়েছেন।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এ বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়। খবর আরব নিউজের।
বাইডেন জানান, এ চুক্তি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। হামাসও একটি সমঝোতায় পৌঁছানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। এ চুক্তি জিম্মিদের মুক্ত করবে। যুদ্ধ থামাবে। ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে সহায়ক হবে।
এক মার্কিন কর্মকর্তা জানান, কাতারের দোহায় এ আলোচনায় উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় ইসরায়েলের মোসাদ ও শিন বেটের প্রধানসহ কাতারের প্রধানমন্ত্রীও অংশ নেন। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দোহায় আরও একটি বৈঠকের পরিকল্পনা রয়েছে।
ইসরায়েলের এক কর্মকর্তা বলেন, আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কয়েক ঘণ্টা বা এক দিনের মধ্যে চুক্তি হতে পারে। চুক্তির আওতায় ৩৩ জন জিম্মি মুক্তির বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে।
বাইডেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল-থানির সঙ্গে আলাপ করেছেন। পাশাপাশি মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদুল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গেও আলোচনা করবেন বলে জানানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে ব্যবধান কমছে। এখন চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েল গাজায় বিমান ও স্থল অভিযান শুরু করে। ইসরায়েলি আক্রমণে গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার অনেকেই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। মসজিদ, বিদ্যালয়, হাসপাতাল, এমনকি শরণার্থী শিবিরও আক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজার ৮৫ শতাংশ বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। সেখানে খাদ্য, পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট চলছে। ইসরায়েলের অবরোধে গাজার পরিস্থিতি ক্রমশ মানবিক বিপর্যয়ের দিকে এগোচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এ বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়। খবর আরব নিউজের।
বাইডেন জানান, এ চুক্তি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। হামাসও একটি সমঝোতায় পৌঁছানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। এ চুক্তি জিম্মিদের মুক্ত করবে। যুদ্ধ থামাবে। ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে সহায়ক হবে।
এক মার্কিন কর্মকর্তা জানান, কাতারের দোহায় এ আলোচনায় উভয় পক্ষের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় ইসরায়েলের মোসাদ ও শিন বেটের প্রধানসহ কাতারের প্রধানমন্ত্রীও অংশ নেন। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দোহায় আরও একটি বৈঠকের পরিকল্পনা রয়েছে।
ইসরায়েলের এক কর্মকর্তা বলেন, আলোচনা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কয়েক ঘণ্টা বা এক দিনের মধ্যে চুক্তি হতে পারে। চুক্তির আওতায় ৩৩ জন জিম্মি মুক্তির বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে।
বাইডেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও কাতারের আমির তামিম বিন হামাদ আল-থানির সঙ্গে আলাপ করেছেন। পাশাপাশি মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদুল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গেও আলোচনা করবেন বলে জানানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে ব্যবধান কমছে। এখন চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েল গাজায় বিমান ও স্থল অভিযান শুরু করে। ইসরায়েলি আক্রমণে গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার অনেকেই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। মসজিদ, বিদ্যালয়, হাসপাতাল, এমনকি শরণার্থী শিবিরও আক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজার ৮৫ শতাংশ বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। সেখানে খাদ্য, পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট চলছে। ইসরায়েলের অবরোধে গাজার পরিস্থিতি ক্রমশ মানবিক বিপর্যয়ের দিকে এগোচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে