প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে ৬২৪ সিসি ক্যামেরা বসানো থাকলেও পুরোপুরি সচল মাত্র ৩৫টি। ৯৫টি অর্ধ-বিকল, বাকি ৪৯৪টি পুরোপুরি অচল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সচিবালয়ের তিন ফটকে থাকা চারটি ব্যাগেজ স্ক্যানারই নষ্ট! এ ছাড়া ছয়টি আর্চওয়ের কোনোটিই কাজ করে না। এসব তথ্য প্রতিবেদনে তুলে ধরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে টাকা বরাদ্দ চেয়েছে জননিরাপত্তা বিভাগ। তবে এখনও অর্থ ছাড় করা হয়নি।
গত ২৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে সচিবালয়ের সাত নম্বর ভবনে আগুন লাগে। এ ঘটনায় ষষ্ঠ থেকে নবম তলায় থাকা পাঁচটি মন্ত্রণালয়ের দপ্তর পুড়ে যায়। ভবনটির চারটি তলায় অবস্থিত স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; সড়ক পরিবহন ও সেতু, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র, কম্পিউটার ও আসবাব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুন নির্বাপণ করতে গিয়ে পানির সরবরাহ লাইন সংযোগ দেওয়ার সময় ফায়ার সার্ভিসের একজন কর্মী ট্রাকচাপায় নিহত হন।
জননিরাপত্তা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের শুরুতে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৭৪টি ক্যামেরাসহ আরও কিছু সরঞ্জাম কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে এতে চার প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। তবে কোনো প্রতিষ্ঠানই শর্ত পূরণ করতে না পারায় মূল্যায়ন কমিটি কাউকে যোগ্য মনে করেনি। ফলে ওই বছরের ১৯ মে বাতিল হয়ে যায় সেই দরপত্র।
সে সময় ফের দরপত্র আহ্বান ও নিরাপত্তা যন্ত্রপাতির হালনাগাদ চাহিদা সরেজমিন যাচাই- বাছাইয়ের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের নিরাপত্তা শাখার উপ-সচিবকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের কমিটি করা হয়। এ কমিটি যাচাই-বাছাই শেষে গত ১৫ ডিসেম্বর প্রতিবেদনটি জমা দেয়। প্রতিবেদনের সুপারিশের ভিত্তিতে সম্প্রতি এসব সরঞ্জাম কেনার জন্য সংশোধিত বাজেটে বাড়তি সাড়ে ১২ কোটি টাকা চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়। তবে এখনও অর্থ ছাড় করা হয়নি বলেও জানা গেছে।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
প্রতিবেদন অনুযায়ী, সচিবালয়ের তিন ফটকে থাকা চারটি ব্যাগেজ স্ক্যানারই নষ্ট! এ ছাড়া ছয়টি আর্চওয়ের কোনোটিই কাজ করে না। এসব তথ্য প্রতিবেদনে তুলে ধরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে টাকা বরাদ্দ চেয়েছে জননিরাপত্তা বিভাগ। তবে এখনও অর্থ ছাড় করা হয়নি।
গত ২৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে সচিবালয়ের সাত নম্বর ভবনে আগুন লাগে। এ ঘটনায় ষষ্ঠ থেকে নবম তলায় থাকা পাঁচটি মন্ত্রণালয়ের দপ্তর পুড়ে যায়। ভবনটির চারটি তলায় অবস্থিত স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; সড়ক পরিবহন ও সেতু, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র, কম্পিউটার ও আসবাব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুন নির্বাপণ করতে গিয়ে পানির সরবরাহ লাইন সংযোগ দেওয়ার সময় ফায়ার সার্ভিসের একজন কর্মী ট্রাকচাপায় নিহত হন।
জননিরাপত্তা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের শুরুতে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ৭৪টি ক্যামেরাসহ আরও কিছু সরঞ্জাম কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ জন্য দরপত্র আহ্বান করা হলে এতে চার প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। তবে কোনো প্রতিষ্ঠানই শর্ত পূরণ করতে না পারায় মূল্যায়ন কমিটি কাউকে যোগ্য মনে করেনি। ফলে ওই বছরের ১৯ মে বাতিল হয়ে যায় সেই দরপত্র।
সে সময় ফের দরপত্র আহ্বান ও নিরাপত্তা যন্ত্রপাতির হালনাগাদ চাহিদা সরেজমিন যাচাই- বাছাইয়ের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের নিরাপত্তা শাখার উপ-সচিবকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের কমিটি করা হয়। এ কমিটি যাচাই-বাছাই শেষে গত ১৫ ডিসেম্বর প্রতিবেদনটি জমা দেয়। প্রতিবেদনের সুপারিশের ভিত্তিতে সম্প্রতি এসব সরঞ্জাম কেনার জন্য সংশোধিত বাজেটে বাড়তি সাড়ে ১২ কোটি টাকা চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়। তবে এখনও অর্থ ছাড় করা হয়নি বলেও জানা গেছে।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন