চলতি বছর প্রথমবারের মতো এক ব্যক্তির শরীরে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্ত ব্যক্তি একজন নারী।
রোববার (১২ জানুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক হালিমুর রশিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, আক্রান্ত নারী ভৈরবের বাসিন্দা। তার বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস নেই। বর্তমানে তিনি রাজধানীর মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।
ডা. হালিমুর রহমান জানান, একজন নারীর শরীরে এইচএমপি ভাইরাস পাওয়া গেছে। তবে তিনি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত। যার মাঝে ভাইরাস হচ্ছে এইচএমপিভি ও ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে ক্লেবসিয়েলা নিউমোনিয়া।
তিনি আরও বলেন, নিউমোনিয়ার ব্যাকটেরিয়াতে ওনার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। তবে এইচএমপিভির কারণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত না।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) জানিয়েছে, গত বছর এইচএমপিভি আক্রান্ত দুজন শনাক্ত হয়েছিলেন। ভাইরাসটি দেশে ২০১৭ সালে প্রথম শনাক্ত হয়। সেই থেকে ভাইরাসটি দেশে ছিল এবং আছে।
এইচএমপিভি আক্রান্ত হলে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়, নাক বন্ধ হয়ে যায়, শরীরে ব্যথা হয়। এটি অন্য জ্বরের মতো। তবে শিশু, বয়স্ক এবং বয়স্ক যেসব ব্যক্তি ক্যানসার বা দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে কিছুটা ঝুঁকি আছে। এই ঝুঁকি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার।
হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস মূলত একটি শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস। যা প্রধানত ফুসফুস ও শ্বাসনালিকে প্রভাবিত করে। এইচএমপিভি আক্রান্ত হলে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়, নাক বন্ধ হয়ে যায়, শরীরে ব্যথা হয়। এটি অন্য জ্বরের মতো। তবে শিশু, বয়স্ক এবং বয়স্ক যেসব ব্যক্তি ক্যানসার বা দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে কিছুটা ঝুঁকি আছে। এই ঝুঁকি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার।
ভাইরাসটি ২০০১ সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের একটি প্রধান কারণ। সম্প্রতি চীন ও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বেশ কয়েকজন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এসকে
রোববার (১২ জানুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগনিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক হালিমুর রশিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, আক্রান্ত নারী ভৈরবের বাসিন্দা। তার বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস নেই। বর্তমানে তিনি রাজধানীর মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।
ডা. হালিমুর রহমান জানান, একজন নারীর শরীরে এইচএমপি ভাইরাস পাওয়া গেছে। তবে তিনি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত। যার মাঝে ভাইরাস হচ্ছে এইচএমপিভি ও ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে ক্লেবসিয়েলা নিউমোনিয়া।
তিনি আরও বলেন, নিউমোনিয়ার ব্যাকটেরিয়াতে ওনার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। তবে এইচএমপিভির কারণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত না।
সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণাপ্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) জানিয়েছে, গত বছর এইচএমপিভি আক্রান্ত দুজন শনাক্ত হয়েছিলেন। ভাইরাসটি দেশে ২০১৭ সালে প্রথম শনাক্ত হয়। সেই থেকে ভাইরাসটি দেশে ছিল এবং আছে।
এইচএমপিভি আক্রান্ত হলে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়, নাক বন্ধ হয়ে যায়, শরীরে ব্যথা হয়। এটি অন্য জ্বরের মতো। তবে শিশু, বয়স্ক এবং বয়স্ক যেসব ব্যক্তি ক্যানসার বা দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে কিছুটা ঝুঁকি আছে। এই ঝুঁকি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার।
হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস মূলত একটি শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস। যা প্রধানত ফুসফুস ও শ্বাসনালিকে প্রভাবিত করে। এইচএমপিভি আক্রান্ত হলে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়, নাক বন্ধ হয়ে যায়, শরীরে ব্যথা হয়। এটি অন্য জ্বরের মতো। তবে শিশু, বয়স্ক এবং বয়স্ক যেসব ব্যক্তি ক্যানসার বা দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে কিছুটা ঝুঁকি আছে। এই ঝুঁকি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার।
ভাইরাসটি ২০০১ সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের একটি প্রধান কারণ। সম্প্রতি চীন ও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বেশ কয়েকজন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এসকে