জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান কর্তৃপক্ষ দায়িত্ব নেওয়ার শুরু থেকেই দ্বিতীয় ক্যাম্পাস প্রকল্পের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তরের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং তা অনেকবার প্রকাশ্যে ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনে লিখিতভাবে অনুরোধ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সে অনুযায়ী ইউজিসিকে চিঠি দিয়েছে। সেটা এখন মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার অপেক্ষায়।
রোববার (১২ জানুয়ারি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের প্রকল্প ও অস্থায়ী আবাসনের অগ্রগতি নিয়ে উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
উপাচার্য বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে ইউজিসিকে চিঠি দেওয়ার পর তা নিয়মিত মনিটরিং করছে জবি কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ যেহেতু প্রকল্প সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের ব্যবস্থা নিতে লিখিতভাবে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছে এবং বিষয়টি অব্যাহতভাবে মনিটরিং করছে তাই এ বিষয়ে আর কোনও সন্দেহের অবকাশ থাকার সুযোগ নেই।’
প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা নিয়ে উপাচার্য বলেন, ‘জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাস প্রকল্পের সব কাজ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত ও অদক্ষতায় জর্জরিত। যে কারণে অর্থ ছাড় বন্ধ থাকায় সব কাজ আপাতত থমকে আছে। অর্থ ছাড়ের এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গত ২৭ নভেম্বর চিঠি পাঠিয়েছে এবং সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে। আজকেও এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয়েছে। খুব শিগগিরই অর্থ ছাড়ের নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে এবং পুরোদমে সব কাজ শুরু হবে।’
তিন দফা দাবিতে অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর সঙ্গে আমরা একমত। সে লক্ষ্যে কাজ চলমান। অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের আমরা বোঝাবো।’এদিকে রবিবার সকাল থেকে অস্থায়ী আবাসন ও দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তরের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
রোববার (১২ জানুয়ারি) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের প্রকল্প ও অস্থায়ী আবাসনের অগ্রগতি নিয়ে উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
উপাচার্য বলেন, ‘সেনাবাহিনীকে কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে ইউজিসিকে চিঠি দেওয়ার পর তা নিয়মিত মনিটরিং করছে জবি কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ যেহেতু প্রকল্প সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের ব্যবস্থা নিতে লিখিতভাবে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিয়েছে এবং বিষয়টি অব্যাহতভাবে মনিটরিং করছে তাই এ বিষয়ে আর কোনও সন্দেহের অবকাশ থাকার সুযোগ নেই।’
প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা নিয়ে উপাচার্য বলেন, ‘জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাস প্রকল্পের সব কাজ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত ও অদক্ষতায় জর্জরিত। যে কারণে অর্থ ছাড় বন্ধ থাকায় সব কাজ আপাতত থমকে আছে। অর্থ ছাড়ের এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গত ২৭ নভেম্বর চিঠি পাঠিয়েছে এবং সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে। আজকেও এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয়েছে। খুব শিগগিরই অর্থ ছাড়ের নিষেধাজ্ঞা উঠে যাবে এবং পুরোদমে সব কাজ শুরু হবে।’
তিন দফা দাবিতে অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে উপাচার্য বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর সঙ্গে আমরা একমত। সে লক্ষ্যে কাজ চলমান। অনশনে বসা শিক্ষার্থীদের আমরা বোঝাবো।’এদিকে রবিবার সকাল থেকে অস্থায়ী আবাসন ও দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তরের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে