বাংলা স্কুপ, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফজলুল হক মুসলিম হলে গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চার শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
তারা হলেন—ছাত্রলীগের সদ্য পদত্যাগ করা উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জালাল মিয়া; মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সুমন; পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের মোত্তাকিন সাকিন এবং সাজ্জাদ। চারজনই ফজলুল হক মুসলিম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
ঢাবি প্রক্টর প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে জানান, প্রক্টরিয়াল টিম চারজনকে আটক করে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করেছে।
এ ঘটনায় বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিসের সুপারপভাইজার মোহাম্মদ আমানউল্লাহ। মামলায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়। একই সঙ্গে একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে চোর সন্দেহে তোফাজ্জল নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে শিক্ষার্থীরা। পরে রাত ১০টা পর্যন্ত হলের গেস্টরুমে কয়েক দফা তাকে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে ক্যান্টিনে বসিয়ে তাকে খাবারও খাওয়ায় শিক্ষার্থীরা। এরপর আবারও তাকে মারধর করা হয়। এ সময় মারধরে অসুস্থ হয়ে পড়লে মধ্যরাতে তোফাজ্জলকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফজলুল হক মুসলিম হলে গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চার শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
তারা হলেন—ছাত্রলীগের সদ্য পদত্যাগ করা উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জালাল মিয়া; মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সুমন; পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের মোত্তাকিন সাকিন এবং সাজ্জাদ। চারজনই ফজলুল হক মুসলিম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
ঢাবি প্রক্টর প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে জানান, প্রক্টরিয়াল টিম চারজনকে আটক করে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করেছে।
এ ঘটনায় বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট অফিসের সুপারপভাইজার মোহাম্মদ আমানউল্লাহ। মামলায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়। একই সঙ্গে একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
প্রসঙ্গত, বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে চোর সন্দেহে তোফাজ্জল নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে শিক্ষার্থীরা। পরে রাত ১০টা পর্যন্ত হলের গেস্টরুমে কয়েক দফা তাকে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে ক্যান্টিনে বসিয়ে তাকে খাবারও খাওয়ায় শিক্ষার্থীরা। এরপর আবারও তাকে মারধর করা হয়। এ সময় মারধরে অসুস্থ হয়ে পড়লে মধ্যরাতে তোফাজ্জলকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে