চিকিৎসা নিতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার যুক্তরাজ্যে যাওয়াকে কেন্দ্র করে যারা মাইনাস টু ফর্মুলার কথা তুলছেন, তা মনগড়া বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানী শেরেবাংলারে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) যাওয়ার পরে মাইনাস টু ফর্মুলার কথা সামনে আসছে। কেউ যদি মনে মনে মনগড়া কথা বলেন সেটা তাদের সমস্যা। ওইটা এরশাদ পারে নাই। ওইটা ওয়ান-ইলেভেন (এক-এগার সরকার) পারে নাই। আর এখন তো বিএনপি তার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী দল। বিএনপি আজকে একটি সবচেয়ে শক্তিশালী দলে পরিণত হয়েছে। সুতরাং ওই সমস্ত মনগড়া কথার উত্তর দেওয়ারও আমি প্রয়োজন বোধ করি না।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরা বিএনপির নেতাকর্মীদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তাদের স্বাগত জানানোর মূল কারণ হচ্ছে এই লোকগুলো বিগত ১৬ বছর যুক্তরাষ্ট্রে থেকে ফ্যাসিস্টবিরোধী, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন। তারা হোয়াইট হাউসের সামনে, তারা ক্যাপিটল হিলে, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সামনে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে লড়েছেন। তার সম্মুখীন হয়েছেন, সামনে গিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। তার সামনে দাঁড়িয়ে স্লোগান দিয়েছেন। দেশে এদের সবার আত্মীয়-স্বজনসহ সবার নামে মামলা আছে। এদের পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা আছে। এদের অনেকে ব্যবসা হারিয়েছে, অনেকে চাকরি হারিয়েছে। এদের পরিবারের অনেকে জীবনও দিয়েছে।
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হতেই হবে। এটাই প্রথম ধাপ। নির্বাচন হলো প্রথম সংস্কার। এটা দিয়েই শুরু করতে হবে সংস্কার এবং গণতন্ত্রের আন্দোলন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি অলিউল্লাহু আতিকুর রহমান, সহসভাপতি জসিম উদ্দিন বিবি, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান সাঈদ, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা হুমায়ুন কবীর, রানা চৌধুরী, শাহিন আব্দুল্লাহ, কাউসার আলম প্রমুখ।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানী শেরেবাংলারে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) যাওয়ার পরে মাইনাস টু ফর্মুলার কথা সামনে আসছে। কেউ যদি মনে মনে মনগড়া কথা বলেন সেটা তাদের সমস্যা। ওইটা এরশাদ পারে নাই। ওইটা ওয়ান-ইলেভেন (এক-এগার সরকার) পারে নাই। আর এখন তো বিএনপি তার চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী দল। বিএনপি আজকে একটি সবচেয়ে শক্তিশালী দলে পরিণত হয়েছে। সুতরাং ওই সমস্ত মনগড়া কথার উত্তর দেওয়ারও আমি প্রয়োজন বোধ করি না।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরা বিএনপির নেতাকর্মীদের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তাদের স্বাগত জানানোর মূল কারণ হচ্ছে এই লোকগুলো বিগত ১৬ বছর যুক্তরাষ্ট্রে থেকে ফ্যাসিস্টবিরোধী, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন। তারা হোয়াইট হাউসের সামনে, তারা ক্যাপিটল হিলে, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সামনে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে লড়েছেন। তার সম্মুখীন হয়েছেন, সামনে গিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। তার সামনে দাঁড়িয়ে স্লোগান দিয়েছেন। দেশে এদের সবার আত্মীয়-স্বজনসহ সবার নামে মামলা আছে। এদের পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা আছে। এদের অনেকে ব্যবসা হারিয়েছে, অনেকে চাকরি হারিয়েছে। এদের পরিবারের অনেকে জীবনও দিয়েছে।
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হতেই হবে। এটাই প্রথম ধাপ। নির্বাচন হলো প্রথম সংস্কার। এটা দিয়েই শুরু করতে হবে সংস্কার এবং গণতন্ত্রের আন্দোলন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র নিউইয়র্ক স্টেট বিএনপির সভাপতি অলিউল্লাহু আতিকুর রহমান, সহসভাপতি জসিম উদ্দিন বিবি, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান সাঈদ, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতা হুমায়ুন কবীর, রানা চৌধুরী, শাহিন আব্দুল্লাহ, কাউসার আলম প্রমুখ।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে