সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর পরিবারের রাজউক থেকে প্লট গ্রহণের অনুসন্ধানে অগ্রগতি হয়েছে। সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতার অপব্যবহারের 'প্রমাণ' পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
রাজধানীর পূর্বাচলে অবৈধভাবে ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দের অভিযোগে শেখ হাসিনা-শেখ রেহানাসহ পরিবারের ৬ জনের বিরুদ্ধে গত ২৬ ডিসেম্বর অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।
ওই দিন দুদকের পক্ষ থেকে জানা যায়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও রাজউকের যোগশাজসে অতি গোপনে ২০২২ সালের ৩ আগস্ট শেখ পরিবারের ৬ সদস্যকে ১০ কাঠা করে প্লট বুঝিয়ে দেওয়া হয়। পূর্বাচলের নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরের কূটনৈতিক জোনের ২০৩ নং রোড হতে ১০ কাঠা করে মোট ৬০ কাঠার ৬ টি প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন তারা।
দুদক জানায়, রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারের ১৩/এ ধারার ক্ষমতাবলে এ সব প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গত ১০ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে পূর্বাচলে ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দ বাতিলসহ রাজউকের সকল বরাদ্দ বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্ট বিভাগে রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী। এরপর ২৪ অক্টোবর রাজউকের প্লট বরাদ্দ কেন বাতিল হবে না তা জানতে চেয়ে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের ওপর রুল জারি করে আদালত। অনিয়ম তদন্তে কমিটিও গঠন করে হাইকোর্ট। চার মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে সময় বেধে দেয় আদালত।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
রাজধানীর পূর্বাচলে অবৈধভাবে ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দের অভিযোগে শেখ হাসিনা-শেখ রেহানাসহ পরিবারের ৬ জনের বিরুদ্ধে গত ২৬ ডিসেম্বর অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।
ওই দিন দুদকের পক্ষ থেকে জানা যায়, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও রাজউকের যোগশাজসে অতি গোপনে ২০২২ সালের ৩ আগস্ট শেখ পরিবারের ৬ সদস্যকে ১০ কাঠা করে প্লট বুঝিয়ে দেওয়া হয়। পূর্বাচলের নতুন শহর প্রকল্পের ২৭ নম্বর সেক্টরের কূটনৈতিক জোনের ২০৩ নং রোড হতে ১০ কাঠা করে মোট ৬০ কাঠার ৬ টি প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন তারা।
দুদক জানায়, রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারের ১৩/এ ধারার ক্ষমতাবলে এ সব প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গত ১০ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে পূর্বাচলে ৬০ কাঠা প্লট বরাদ্দ বাতিলসহ রাজউকের সকল বরাদ্দ বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্ট বিভাগে রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী। এরপর ২৪ অক্টোবর রাজউকের প্লট বরাদ্দ কেন বাতিল হবে না তা জানতে চেয়ে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের ওপর রুল জারি করে আদালত। অনিয়ম তদন্তে কমিটিও গঠন করে হাইকোর্ট। চার মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে সময় বেধে দেয় আদালত।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে