ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) মাতুয়াইল ডিভিশনে এক উচ্চচাপ বিদ্যুৎগ্রাহক সংযোগ নিতে গিয়ে পড়েছেন বিপাকে। অভিযোগ রয়েছে, উচ্চচাপ সংযোগ চালু করতে গিয়ে ওই স্থাপনায় এক স্প্যান উচ্চচাপ বিদ্যুৎলাইন নির্মাণের খরচ ব্যাংকে জমা দেওয়ার পরও ওই ডিভিশনের কর্মকর্তারা আরো টাকা দাবি করেছেন। বাড়তি টাকা না দেওয়ায় গ্রাহকের বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে অনিশ্চয়তা ।
জানা যায়, ডিপিডিসির মাতুয়াইল ডিভিশনের আওতাধীন রায়েরবাগের কদমতলীর মুজাহিদনগরের ফ্রেন্ডস টাওয়ারের মালিক রুহুল আমিন গং তার ভবনে উচ্চচাপ বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য ২৫০কেভি সাবস্টেশন স্থাপন করে ২০০ কেভি লোড অনুমোদনের জন্য আবেদন করেন। আবেদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ডিভিশন থেকে রুহুল আমিনকে বিদ্যুৎলাইন নির্মাণ ও একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির খরচ বাবদ এক লক্ষ পাঁচ হাজার ৫৯৫ টাকা ব্যাংকে পরিশোধ করার জন্য চাহিদাপত্র (ডিমান্ড নোট) প্রদান করে। ওই বিদ্যুৎগ্রাহক চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি ট্রাস্ট ব্যাংকের মাতুয়াইল ব্র্যাঞ্চে টাকা পরিশোধ করে সংশ্লিষ্ট ডিভিশনে নির্বাহী প্রকৌশলীকে বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করার জন্য তাগাদাপত্র দেয়। এরপরই গ্রাহকের সঙ্গে সংযোগ চালু করার বিষয়ে শুরু হয় টালবাহানা।
ওই ডিভিশনের কারিগরি প্রতিনিধি দলের ফিডার (বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন) ইনচার্জ উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আবুল বাশার তালুকদার ও ওই ডিভিশনের বাৎসরিক ঠিকাদারের কর্মকর্তারা ওই গ্রাহকের কাছে উল্টো আরেকটি বৈদ্যুতিক পোলের জন্য আরো ৫০ হাজার টাকা দাবি করে। গ্রাহক বাড়তি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁর সংযোগ হবে না বলে মৌখিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়।
মাতুয়াইল ডিভিশনের এক প্রকৌশলী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আবুল বাশার তালুকদারের বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও গ্রাহকের সঙ্গে অসদাচরণের বিষয়ে ডিপিডিসির প্রধান কার্যালয়ের কর্তাব্যক্তিরা অবগত আছেন। এইচআর দপ্তরের এক প্রভাবশালী কর্মকর্তার আস্থাভাজন লোক হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলেও যথাযথ কর্তৃপক্ষ তা কখনই আমলে নেয়নি। এতে ওই কর্মকর্তার স্বেচ্ছাচারিতা বেড়ে যাওয়ায় প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে বুধবার (৮ জানুয়ারি) উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আবুল বাশার তালুকদারকে মুঠোফোনে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
মাতুয়াইল ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হেলালউদ্দিন বাংলা স্কুপকে বলেন, ফিডার ইনচার্জ ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা গ্রাহককে কী বলেছেন, তা আমার দেখার বিষয় নয়!
এদিকে, ওই বিদ্যুৎগ্রাহক বলছেন, ডিভিশনের চাহিদা মোতাবেক এক স্প্যান বিদ্যুৎলাইন নির্মাণ ও খুঁটির জন্য ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করেছি। এখন আমি তাদেরকে বাড়তি টাকা কেন দিব? দ্রুত তাঁর বিদ্যুৎলাইন চালু করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
জানা যায়, ডিপিডিসির মাতুয়াইল ডিভিশনের আওতাধীন রায়েরবাগের কদমতলীর মুজাহিদনগরের ফ্রেন্ডস টাওয়ারের মালিক রুহুল আমিন গং তার ভবনে উচ্চচাপ বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য ২৫০কেভি সাবস্টেশন স্থাপন করে ২০০ কেভি লোড অনুমোদনের জন্য আবেদন করেন। আবেদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ডিভিশন থেকে রুহুল আমিনকে বিদ্যুৎলাইন নির্মাণ ও একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির খরচ বাবদ এক লক্ষ পাঁচ হাজার ৫৯৫ টাকা ব্যাংকে পরিশোধ করার জন্য চাহিদাপত্র (ডিমান্ড নোট) প্রদান করে। ওই বিদ্যুৎগ্রাহক চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি ট্রাস্ট ব্যাংকের মাতুয়াইল ব্র্যাঞ্চে টাকা পরিশোধ করে সংশ্লিষ্ট ডিভিশনে নির্বাহী প্রকৌশলীকে বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করার জন্য তাগাদাপত্র দেয়। এরপরই গ্রাহকের সঙ্গে সংযোগ চালু করার বিষয়ে শুরু হয় টালবাহানা।
ওই ডিভিশনের কারিগরি প্রতিনিধি দলের ফিডার (বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন) ইনচার্জ উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আবুল বাশার তালুকদার ও ওই ডিভিশনের বাৎসরিক ঠিকাদারের কর্মকর্তারা ওই গ্রাহকের কাছে উল্টো আরেকটি বৈদ্যুতিক পোলের জন্য আরো ৫০ হাজার টাকা দাবি করে। গ্রাহক বাড়তি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁর সংযোগ হবে না বলে মৌখিকভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়।
মাতুয়াইল ডিভিশনের এক প্রকৌশলী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আবুল বাশার তালুকদারের বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও গ্রাহকের সঙ্গে অসদাচরণের বিষয়ে ডিপিডিসির প্রধান কার্যালয়ের কর্তাব্যক্তিরা অবগত আছেন। এইচআর দপ্তরের এক প্রভাবশালী কর্মকর্তার আস্থাভাজন লোক হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উঠলেও যথাযথ কর্তৃপক্ষ তা কখনই আমলে নেয়নি। এতে ওই কর্মকর্তার স্বেচ্ছাচারিতা বেড়ে যাওয়ায় প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে বুধবার (৮ জানুয়ারি) উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আবুল বাশার তালুকদারকে মুঠোফোনে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
মাতুয়াইল ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হেলালউদ্দিন বাংলা স্কুপকে বলেন, ফিডার ইনচার্জ ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা গ্রাহককে কী বলেছেন, তা আমার দেখার বিষয় নয়!
এদিকে, ওই বিদ্যুৎগ্রাহক বলছেন, ডিভিশনের চাহিদা মোতাবেক এক স্প্যান বিদ্যুৎলাইন নির্মাণ ও খুঁটির জন্য ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করেছি। এখন আমি তাদেরকে বাড়তি টাকা কেন দিব? দ্রুত তাঁর বিদ্যুৎলাইন চালু করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে