
বাংলা স্কুপ, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে একদল শিক্ষার্থীর হামলায় আহত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শামীম আহমেদ ওরফে শামীম মোল্লার মৃত্যুর ঘটনায় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ হয়েছে।
সাভারের গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। শামীম মোল্লার মৃত্যুর ঘটনাকে ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা’ উল্লেখ করে রাত দুইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। ‘মব কিলিং মানি না, মানব না’, ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা মানি না, মানব না’, ‘আমার ক্যাম্পাসে হত্যা কেন? প্রশাসন জবাব চাই’, ‘মব জাস্টিসে মৃত্যু হয়, মরার পরে বিচার নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দিতে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসানের বাসভবনের সামনে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়।
জানা যায়, শামীম মোল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এলাকায় থাকেন। গত ১৫ জুলাই রাতে উপাচার্যের বাসভবনে অবস্থানরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলায় তিনি যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বুধবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জয় বাংলা ফটকসংলগ্ন একটি দোকানে অবস্থান করছিলেন শামীম মোল্লা। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী সেখানে গিয়ে তাঁকে আটক করে মারধর করেন। পরে তাঁকে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি এবং পরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
সাভারের গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সেলিমুজ্জামান সুজন বলেন, তাঁকে (শামীম মোল্লা) রাত সোয়া নয়টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। আমরা পরীক্ষা করে জানতে পারি, উনি মারা গেছেন। মূলত উনি আগেই মারা গিয়েছিলেন। কী কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা ময়নাতদন্ত করে নিশ্চিত হওয়া যাবে। সূত্র : প্রথম আলো।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে একদল শিক্ষার্থীর হামলায় আহত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শামীম আহমেদ ওরফে শামীম মোল্লার মৃত্যুর ঘটনায় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ হয়েছে।
সাভারের গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়। শামীম মোল্লার মৃত্যুর ঘটনাকে ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা’ উল্লেখ করে রাত দুইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। ‘মব কিলিং মানি না, মানব না’, ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা মানি না, মানব না’, ‘আমার ক্যাম্পাসে হত্যা কেন? প্রশাসন জবাব চাই’, ‘মব জাস্টিসে মৃত্যু হয়, মরার পরে বিচার নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দিতে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসানের বাসভবনের সামনে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়।
জানা যায়, শামীম মোল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের এলাকায় থাকেন। গত ১৫ জুলাই রাতে উপাচার্যের বাসভবনে অবস্থানরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলায় তিনি যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বুধবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জয় বাংলা ফটকসংলগ্ন একটি দোকানে অবস্থান করছিলেন শামীম মোল্লা। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী সেখানে গিয়ে তাঁকে আটক করে মারধর করেন। পরে তাঁকে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি এবং পরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
সাভারের গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সেলিমুজ্জামান সুজন বলেন, তাঁকে (শামীম মোল্লা) রাত সোয়া নয়টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। আমরা পরীক্ষা করে জানতে পারি, উনি মারা গেছেন। মূলত উনি আগেই মারা গিয়েছিলেন। কী কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তা ময়নাতদন্ত করে নিশ্চিত হওয়া যাবে। সূত্র : প্রথম আলো।
নিউজ ডেস্ক/এসকে