চোরেরা খুলে নিয়ে গেল ট্রান্সফর্মার। আর তার জেরেই গত ২০ দিনেরও বেশি সময় ধরে অন্ধকারে ডুবে রয়েছে গোটা গ্রাম। ভোগান্তিতে পড়েছেন প্রায় পাঁচ হাজার গ্রামবাসী। ঘটনা ভারতের উত্তরপ্রদেশের বদায়ুঁর সোরাহা গ্রামের।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে জানা যায়, গত ১৫ ডিসেম্বর আচমকাই বিদ্যুৎ চলে যায় গোটা গ্রামের। বেশ কিছুক্ষণ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার পর তাঁদের সন্দেহ হয়। গ্রামের প্রান্তে বসানো ট্রান্সফর্মারে কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য সেখানে যেতেই স্তম্ভিত হয়ে যান। ট্রান্সফর্মার উধাও! শুধু তা-ই নয়, হদিসে মেলেনি বিদ্যুতের বেশ কিছু সরঞ্জামেরও।
এই ঘটনার পরই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন গ্রামবাসী। জানানো হয় বিদ্যুৎ দফতরেও। কিন্তু গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ট্রান্সফর্মার চুরি হয়ে গিয়েছে জানার পরেও কোনও পদক্ষেপ নেয়নি বিদ্যুৎ দফতর। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ বাড়তে থাকে। ২০ দিনেরও বেশি সময় অন্ধকারে কাটাতে হয় গ্রামবাসীদের।
তাঁরা বলছেন, সামনে ছাত্রছাত্রীদের বোর্ডের পরীক্ষা। এই ঘটনায় সমস্যায় পড়েছে তারা। এমনকি, চাষের জমিতে জল দেওয়ার কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
স্থানীয় বাসিন্দাদের বরাতে জানা যায়, গত ১৫ ডিসেম্বর আচমকাই বিদ্যুৎ চলে যায় গোটা গ্রামের। বেশ কিছুক্ষণ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার পর তাঁদের সন্দেহ হয়। গ্রামের প্রান্তে বসানো ট্রান্সফর্মারে কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য সেখানে যেতেই স্তম্ভিত হয়ে যান। ট্রান্সফর্মার উধাও! শুধু তা-ই নয়, হদিসে মেলেনি বিদ্যুতের বেশ কিছু সরঞ্জামেরও।
এই ঘটনার পরই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন গ্রামবাসী। জানানো হয় বিদ্যুৎ দফতরেও। কিন্তু গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ট্রান্সফর্মার চুরি হয়ে গিয়েছে জানার পরেও কোনও পদক্ষেপ নেয়নি বিদ্যুৎ দফতর। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ বাড়তে থাকে। ২০ দিনেরও বেশি সময় অন্ধকারে কাটাতে হয় গ্রামবাসীদের।
তাঁরা বলছেন, সামনে ছাত্রছাত্রীদের বোর্ডের পরীক্ষা। এই ঘটনায় সমস্যায় পড়েছে তারা। এমনকি, চাষের জমিতে জল দেওয়ার কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে