বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার রবীন্দ্র সরণিতে সাব্বির হোসেনকে হত্যা মামলায় পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত করা হয়। এরপর সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুর রহমান ভূঁইয়া তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। এর বিরোধিতা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা রহমানের আদালত চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
আদালতে উত্তরা পশ্চিম থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা আতিকুর রহমান খান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘এ মামলায় গত ৩০ ডিসেম্বর চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, আইনজীবী রবিনকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়। কিন্তু ওইদিন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়নি। বাকি দুই জনকে শুনানি শেষে গ্রেফতার দেখানোর পর চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিষয়ে আজ শুনানির দিন ধার্য করেন আদালত।
এদিকে মামলা সূত্রে জানা গেছে, সাব্বির হোসেন রাজধানীর একটি বায়োবিড কোম্পানিতে অফিস সহকারী হিসেবে চাকরি করছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের বছরের ১৮ জুলাই উত্তরা পশ্চিম থানার ৭ নম্বর সেক্টরের রাজউক মার্কেটের দক্ষিণ পাশে রবীন্দ্র সরণিতে ছাত্র-জনতা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশগ্রহণ করে সাব্বির। এ সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিছিলে গুলি চালায়। সাব্বিরের গলায় গুলি লাগে। পরে আবরার হানিফ (২৬) নামে একজন উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতলে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা সাব্বিরকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার ওই বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা করেন সাব্বিরের বাবা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত করা হয়। এরপর সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুর রহমান ভূঁইয়া তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। এর বিরোধিতা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা রহমানের আদালত চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
আদালতে উত্তরা পশ্চিম থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা আতিকুর রহমান খান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘এ মামলায় গত ৩০ ডিসেম্বর চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, আইনজীবী রবিনকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়। কিন্তু ওইদিন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়নি। বাকি দুই জনকে শুনানি শেষে গ্রেফতার দেখানোর পর চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিষয়ে আজ শুনানির দিন ধার্য করেন আদালত।
এদিকে মামলা সূত্রে জানা গেছে, সাব্বির হোসেন রাজধানীর একটি বায়োবিড কোম্পানিতে অফিস সহকারী হিসেবে চাকরি করছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের বছরের ১৮ জুলাই উত্তরা পশ্চিম থানার ৭ নম্বর সেক্টরের রাজউক মার্কেটের দক্ষিণ পাশে রবীন্দ্র সরণিতে ছাত্র-জনতা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের শান্তিপূর্ণ মিছিলে অংশগ্রহণ করে সাব্বির। এ সময় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিছিলে গুলি চালায়। সাব্বিরের গলায় গুলি লাগে। পরে আবরার হানিফ (২৬) নামে একজন উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতলে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা সাব্বিরকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার ওই বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা করেন সাব্বিরের বাবা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে