বাংলা স্কুপ, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
স্বৈরাচার আমলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতকে সচিবালয়মুখী করে রাজনৈতিকভাবে চেয়ারম্যান, এমডি এবং বোর্ড অফ ডিরেক্টর নিয়োগ দিয়ে এই খাতের কোমড় ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সীমাহীন দুর্নীতির প্রভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের কাজ থেমে আছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরেও স্বৈরাচার আমলের বোর্ড নতুন করে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত থেকে স্বৈরাচারের ভূত সরিয়ে সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়মিত কার্যক্রম ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ 'বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দুর্নীতি : নাগরিক প্রত্যাশা এবং বাস্তবতা' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে। বৈঠকে শেষে এক বিবৃতিতে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়।
বিবৃতিতে আরো জানানো হয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতে হাজার হাজার কোটি টাকার যে দুর্নীতি হয়েছে, সেই দুর্নীতির তথ্য সম্বলিত বস্তুনিষ্ঠ সংবাদপত্রের কাটিং এবং দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেশ কিছু তথ্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব বরাবর জমা দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবরও অনুলিপি জমা দেওয়া হয়েছে।
মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদার অন্তর্ভূক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে তা দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়েছে।
মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তি এবং বিভিন্ন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক, কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন ব্যক্তি দুর্নীতি, অনিয়ম ও শতশত কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় অর্থ লোপাটের সাথে জড়িত। যার ফলে পাওয়ার সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ কোম্পানিগুলো প্রতিবছর শতশত কোটি টাকা আর্থিক লোকসান গুনছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বিগত স্বৈরশাসকের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন সময়ে সংবাদমাধ্যমে যথেষ্ট তথ্য সম্বলিত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা পত্রিকার কাটিংসহ সংযুক্ত করা হয়েছে। উল্লিখিত দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিগণ বিগত স্বৈরাচার সরকারের মদদপুষ্ট হয়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের সম্পদ আত্মসাৎ করেছে, তারা যদি এখনো স্বপদে বহাল থাকে তাহলে তা বর্তমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতার পরিপন্থী এবং শহীদদের সাথে চরম প্রতারণা। এমতাবস্থায় অনতিবিলম্বে দুর্নীতির সাথে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/ অধিদপ্তর/ কোম্পানির যারা জড়িত তাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে অপসারণ, দুর্নীতির তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা, শাস্তি নিশ্চিতকরণ ও লোপাটকৃত অর্থ যৌক্তিক সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফিরিয়ে আনার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জোর দাবি জানায় বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ইতিমধ্যেই পূর্বের স্বৈরাচার সরকার দ্বারা গঠিত বোর্ড DESCO, NESCO, APSCL সহ বেশ কিছু কোম্পানিতে অবৈধভাবে এমডিসহ বিভিন্ন পদে লোকবল নিয়োগ করতে চাচ্ছে। অবিলম্বে এসব বন্ধ করতে হবে। ভারতের সাথে (আদানি, রামপাল) হওয়া সকল অসম চুক্তি বাতিল করে রামপালের ভারতীয় এমডির নিয়োগ বাতিল করতে হবে। কেন রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বারংবার শাটডাউন হচ্ছে তাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
এছাড়া, বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে বেশ কিছু বিতর্কিত নিয়োগের অভিযোগ রয়েছে। এমন সকল বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল করে পুনরায় স্বচ্ছতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ। পাশাপাশি দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারণে কিছু সংখ্যক সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক কর্মকর্তাকে বছরের পর বছর অফিসিয়াল পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত করে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে। এমনকি সিনিয়র কর্মকর্তাদের অধিকতর জুনিয়রদের অধীনে চাকরি করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমতাবস্থায় পদ বঞ্চিত সেই সকল সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক কর্মকর্তাদের উপযুক্ত পদসমূহে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে পদোন্নতি দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জোরালো দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।
এর আগে গোলটেবিল বৈঠকে এআইইউবির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. মেহেদি হাসান তরল জ্বালানির ক্ষেত্রে দেশে দুর্নীতির সার্বিক অবস্থা, এর প্রভাবে পরিবেশ ও যানবাহনের ক্ষতির মাত্রা এবং তা থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) যন্ত্রকৌশল বিভাগ প্রধান ও ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. রবিউল ইসলাম সরকার বিদ্যুৎ খাতের বর্তমান অবস্থা ও নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার, জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় হাইড্রোজেন ফুয়েল সেলের ব্যবহার এবং উক্ত প্রযুক্তিনির্ভর গাড়ির দেশে আসার বিষয়ে সম্ভাবনা ব্যক্ত করেন। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের পরিচালনা পর্ষদে প্রকৌশলিদেরকে যথাযথ স্থানে নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন তিনি।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজ আব্দুর রহমান তাঁর বক্তব্যে বিদ্যুৎ খাতের বর্তমান অবস্থা ও দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরেন। কৃত্রিমভাবে লোকবল সংকট তৈরি করে চারজন সচিব কর্তৃক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সকল প্রতিষ্ঠানগুলোকে কব্জা করা সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করেন টিম হোল্ডিংসের সিইও প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
স্বৈরাচার আমলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতকে সচিবালয়মুখী করে রাজনৈতিকভাবে চেয়ারম্যান, এমডি এবং বোর্ড অফ ডিরেক্টর নিয়োগ দিয়ে এই খাতের কোমড় ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সীমাহীন দুর্নীতির প্রভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের কাজ থেমে আছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরেও স্বৈরাচার আমলের বোর্ড নতুন করে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত থেকে স্বৈরাচারের ভূত সরিয়ে সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়মিত কার্যক্রম ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ 'বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে দুর্নীতি : নাগরিক প্রত্যাশা এবং বাস্তবতা' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে। বৈঠকে শেষে এক বিবৃতিতে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়।
বিবৃতিতে আরো জানানো হয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতে হাজার হাজার কোটি টাকার যে দুর্নীতি হয়েছে, সেই দুর্নীতির তথ্য সম্বলিত বস্তুনিষ্ঠ সংবাদপত্রের কাটিং এবং দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেশ কিছু তথ্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব বরাবর জমা দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবরও অনুলিপি জমা দেওয়া হয়েছে।
মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় চাহিদার অন্তর্ভূক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে তা দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়েছে।
মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তি এবং বিভিন্ন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক, কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন ব্যক্তি দুর্নীতি, অনিয়ম ও শতশত কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় অর্থ লোপাটের সাথে জড়িত। যার ফলে পাওয়ার সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ কোম্পানিগুলো প্রতিবছর শতশত কোটি টাকা আর্থিক লোকসান গুনছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বিগত স্বৈরশাসকের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের নামে বিভিন্ন সময়ে সংবাদমাধ্যমে যথেষ্ট তথ্য সম্বলিত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা পত্রিকার কাটিংসহ সংযুক্ত করা হয়েছে। উল্লিখিত দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিগণ বিগত স্বৈরাচার সরকারের মদদপুষ্ট হয়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগারের সম্পদ আত্মসাৎ করেছে, তারা যদি এখনো স্বপদে বহাল থাকে তাহলে তা বর্তমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতার পরিপন্থী এবং শহীদদের সাথে চরম প্রতারণা। এমতাবস্থায় অনতিবিলম্বে দুর্নীতির সাথে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/ অধিদপ্তর/ কোম্পানির যারা জড়িত তাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে অপসারণ, দুর্নীতির তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা, শাস্তি নিশ্চিতকরণ ও লোপাটকৃত অর্থ যৌক্তিক সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফিরিয়ে আনার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জোর দাবি জানায় বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ইতিমধ্যেই পূর্বের স্বৈরাচার সরকার দ্বারা গঠিত বোর্ড DESCO, NESCO, APSCL সহ বেশ কিছু কোম্পানিতে অবৈধভাবে এমডিসহ বিভিন্ন পদে লোকবল নিয়োগ করতে চাচ্ছে। অবিলম্বে এসব বন্ধ করতে হবে। ভারতের সাথে (আদানি, রামপাল) হওয়া সকল অসম চুক্তি বাতিল করে রামপালের ভারতীয় এমডির নিয়োগ বাতিল করতে হবে। কেন রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র বারংবার শাটডাউন হচ্ছে তাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
এছাড়া, বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে বেশ কিছু বিতর্কিত নিয়োগের অভিযোগ রয়েছে। এমন সকল বিতর্কিত নিয়োগ বাতিল করে পুনরায় স্বচ্ছতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ। পাশাপাশি দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার কারণে কিছু সংখ্যক সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক কর্মকর্তাকে বছরের পর বছর অফিসিয়াল পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত করে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে। এমনকি সিনিয়র কর্মকর্তাদের অধিকতর জুনিয়রদের অধীনে চাকরি করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমতাবস্থায় পদ বঞ্চিত সেই সকল সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক কর্মকর্তাদের উপযুক্ত পদসমূহে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে পদোন্নতি দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জোরালো দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।
এর আগে গোলটেবিল বৈঠকে এআইইউবির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. মেহেদি হাসান তরল জ্বালানির ক্ষেত্রে দেশে দুর্নীতির সার্বিক অবস্থা, এর প্রভাবে পরিবেশ ও যানবাহনের ক্ষতির মাত্রা এবং তা থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) যন্ত্রকৌশল বিভাগ প্রধান ও ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. রবিউল ইসলাম সরকার বিদ্যুৎ খাতের বর্তমান অবস্থা ও নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার, জ্বালানি সংকট মোকাবেলায় হাইড্রোজেন ফুয়েল সেলের ব্যবহার এবং উক্ত প্রযুক্তিনির্ভর গাড়ির দেশে আসার বিষয়ে সম্ভাবনা ব্যক্ত করেন। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের পরিচালনা পর্ষদে প্রকৌশলিদেরকে যথাযথ স্থানে নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন তিনি।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজ আব্দুর রহমান তাঁর বক্তব্যে বিদ্যুৎ খাতের বর্তমান অবস্থা ও দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরেন। কৃত্রিমভাবে লোকবল সংকট তৈরি করে চারজন সচিব কর্তৃক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সকল প্রতিষ্ঠানগুলোকে কব্জা করা সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করেন টিম হোল্ডিংসের সিইও প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম।
নিউজ ডেস্ক/এসকে