টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ধর্মীয় অনুষ্ঠান (কীর্তন) থেকে বাড়ি ফেরার পথে ট্রেনে কাটা পড়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৪ জানুয়ারি) ভোরে উপজেলার ধলাটেঙ্গর এলাকার ৫নং ব্রিজের কাছে রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।
তারা হলেন- উপজেলার দশকিয়া ইউনিয়নের টুনিমগড়া গ্রামের নীল কান্ত মন্ডল (৬০) ও তার স্ত্রী কল্পনা রাণী মন্ডল (৫৫)। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নিহতদের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাতে তারা স্বামী-স্ত্রী মিলে কালিহাতীর রৌহা এলাকায় কীর্তনে গিয়েছিলেন। ভোরে ফেরার পথে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে রেললাইন পার হওয়ার সময় উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী একটি ট্রেনে কাটা পড়েন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে তাদের স্বজনরা স্থানীয়দের সহযোগিতায় লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যান।
তাদের ছেলে লক্ষ্মণ কান্ত মন্ডল বলেন, ‘গত রাতে বাবা-মা একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। ভোরে ঘন কুয়াশার মধ্যে তারা বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় ট্রেনে কাটা পড়ে তাদের মৃত্যু হয়। পরে খবর পেয়ে বাবা-মায়ের লাশ বাড়িতে নিয়ে আসি। দুপুরে সামাজিক শ্মশানে তাদের দাহ সম্পন্ন হয়।’ যমুনা সেতু পূর্ব ইব্রাহিমাবাদ স্টেশন মাস্টার শাহিন মিয়া বলেন, ‘ঘটনার পরপরই নিহতদের লাশ তাদের পরিবার বাড়িতে নিয়ে গেছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
তারা হলেন- উপজেলার দশকিয়া ইউনিয়নের টুনিমগড়া গ্রামের নীল কান্ত মন্ডল (৬০) ও তার স্ত্রী কল্পনা রাণী মন্ডল (৫৫)। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নিহতদের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাতে তারা স্বামী-স্ত্রী মিলে কালিহাতীর রৌহা এলাকায় কীর্তনে গিয়েছিলেন। ভোরে ফেরার পথে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে রেললাইন পার হওয়ার সময় উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী একটি ট্রেনে কাটা পড়েন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে তাদের স্বজনরা স্থানীয়দের সহযোগিতায় লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যান।
তাদের ছেলে লক্ষ্মণ কান্ত মন্ডল বলেন, ‘গত রাতে বাবা-মা একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। ভোরে ঘন কুয়াশার মধ্যে তারা বাড়িতে ফিরছিলেন। এ সময় ট্রেনে কাটা পড়ে তাদের মৃত্যু হয়। পরে খবর পেয়ে বাবা-মায়ের লাশ বাড়িতে নিয়ে আসি। দুপুরে সামাজিক শ্মশানে তাদের দাহ সম্পন্ন হয়।’ যমুনা সেতু পূর্ব ইব্রাহিমাবাদ স্টেশন মাস্টার শাহিন মিয়া বলেন, ‘ঘটনার পরপরই নিহতদের লাশ তাদের পরিবার বাড়িতে নিয়ে গেছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে