বাংলা স্কুপ, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেছেন, অনেক রক্তের বিনিময়ে, লাখো কোটি জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফসল এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের কোনো কোনো কার্যক্রম সকলের কাছে হয়তো সাফল্য হিসেবে বিবেচিত নাও হতে পারে। কিন্ত এই সরকারের ব্যর্থতা হবে আমাদের সকলের ব্যর্থতা। বাংলাদেশের পক্ষের গণতন্ত্রকামী জনগণের ব্যর্থতা। এটি আমাদের প্রত্যেকের মনে রাখতে হবে। সুতরাং এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে ‘আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস’ উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, দেশ-বিদেশ থেকে নানা রকমের উসকানিতেও জনগণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ হতে দেবে না। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যাতে নিজেরাই নিজেদের ব্যর্থতার কারণ হয়ে না দাঁড়ায় সে ব্যপারে তাদেরও সতর্ক থাকতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ কিংবা যেকোনো দেশেই গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকার অবশ্যই জনগণের সরকার। তাই জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে, রাখবে। তবে কোনো এক পর্যায়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জবাবদিহিও কিন্তু নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই নিশ্চিত করা হয়। সুতরাং জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তী সরকারের সব সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি।
সংস্কার প্রক্রিয়ায় জনগণকে সম্পৃক্ত না করলে ফল পাওয়া যাবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাষ্ট্র কিংবা রাজনীতি, সব ক্ষেত্রে সংস্কার একটি ধারাবাহিক চলমান প্রক্রিয়া। সুতরাং, রাষ্ট্র ও রাজনীতির সংস্কারে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফার আরও যদি পরিমার্জন ও পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়, তাহলে সেটিকেও স্বাগত জানাবো।
তারেক রহমান আরও বলেন, এমনকি কেউ যদি মনে করেন, উন্নত ও নিরাপদ দেশের জন্য আরও নতুন দলের প্রয়োজন রয়েছে। তাতেও দোষের কিছু নেই। কারণ শেষ পর্যন্ত জনগণই সিদ্ধান্ত জানাবেন। এটি তাদেরই চূড়ান্ত বিষয়। এজন্য বিএনপি বরাবর ভোটের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সমাবেশে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য দেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেছেন, অনেক রক্তের বিনিময়ে, লাখো কোটি জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফসল এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের কোনো কোনো কার্যক্রম সকলের কাছে হয়তো সাফল্য হিসেবে বিবেচিত নাও হতে পারে। কিন্ত এই সরকারের ব্যর্থতা হবে আমাদের সকলের ব্যর্থতা। বাংলাদেশের পক্ষের গণতন্ত্রকামী জনগণের ব্যর্থতা। এটি আমাদের প্রত্যেকের মনে রাখতে হবে। সুতরাং এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে ‘আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস’ উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, দেশ-বিদেশ থেকে নানা রকমের উসকানিতেও জনগণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ হতে দেবে না। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যাতে নিজেরাই নিজেদের ব্যর্থতার কারণ হয়ে না দাঁড়ায় সে ব্যপারে তাদেরও সতর্ক থাকতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ কিংবা যেকোনো দেশেই গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকার অবশ্যই জনগণের সরকার। তাই জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে, রাখবে। তবে কোনো এক পর্যায়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জবাবদিহিও কিন্তু নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই নিশ্চিত করা হয়। সুতরাং জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তী সরকারের সব সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি।
সংস্কার প্রক্রিয়ায় জনগণকে সম্পৃক্ত না করলে ফল পাওয়া যাবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাষ্ট্র কিংবা রাজনীতি, সব ক্ষেত্রে সংস্কার একটি ধারাবাহিক চলমান প্রক্রিয়া। সুতরাং, রাষ্ট্র ও রাজনীতির সংস্কারে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফার আরও যদি পরিমার্জন ও পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়, তাহলে সেটিকেও স্বাগত জানাবো।
তারেক রহমান আরও বলেন, এমনকি কেউ যদি মনে করেন, উন্নত ও নিরাপদ দেশের জন্য আরও নতুন দলের প্রয়োজন রয়েছে। তাতেও দোষের কিছু নেই। কারণ শেষ পর্যন্ত জনগণই সিদ্ধান্ত জানাবেন। এটি তাদেরই চূড়ান্ত বিষয়। এজন্য বিএনপি বরাবর ভোটের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সমাবেশে স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য দেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে