দুর্বার রাজশাহীকে ১০৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে চলতি বিপিএলের প্রথম জয় তুলে নিয়েছে চিটাগং কিংস। অন্যদিকে এক ম্যাচ জয়ের পর ফের হারের কবলে পড়েছে রাজশাহী।
শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) মিরপুরে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে উসমান খানের সেঞ্চুরিতে ৫ উইকেটে ২১৯ রানের বিশাল স্কোর দাঁড় করায় কিংস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৭.১ ওভারে ১১৪ রানে গুটিয়ে যায় রাজশাহী।
কিংসের ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ২ বলে শূন্য রানে আউট হলে তিনে নামা গ্রাহাম ক্লার্ককে নিয়ে দুর্দান্ত জুটি করেন উসমান। ১২০ রানের জুটি করার পথে দুজনেই খেলেন মারকুটে ভঙ্গিতে। ক্লার্ক উইকেটে থাকতেই হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেন উসমান। এরপর ২৫ বলে ৪০ রান করে আউট হন ক্লার্ক। তবে উইলোবাজি করেই যান উসমান।
তৃতীয় উইকেটে কিংস অধিনায়ক মোহাম্মদ মিথুনকে নিয়ে আবারও জুটি করেন উসমান। অবশেষে হাঁকিয়ে ফেলেন সেঞ্চুরিও। ইনিংসের ১৪তম ওভারে তিন অংকের স্পর্শ করেন তিনি। ১১ চারের সঙ্গে ৫ ছক্কা মেরে দর্শকদের উচ্ছ্বসিত করেন চলতি বিপিএলের প্রথম সেঞ্চুরির ইনিংস উপহার দিয়ে। বিপিএল ক্যারিয়ারে উসমান খানের দ্বিতীয় সেঞ্চরি এটি।
১৫ বলে ২৮ রানের আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলে আউট হন মিথুন। দলীয় স্কোর ২০০ পার করে সাজঘরে ফেরত যান উসমান। তাসকিন আহমেদের বলে হাসান মুরাদের হাতে ক্যাচ হওয়ার আগে করেন ৬২ বলে ১২৩ রান (১৩ চার ৬ ছক্কা)। অবশেষে রাজশাহীর বিপক্ষে ২১৯ রানের বিশাল স্কোর দাঁড় করায় কিংস।
জবাব দিতে নেমে রাজশাহীর হয়ে সর্বোচ্চ ১৫ বলে ৩২ রান করেন ওপেনার মোহাম্মদ হারিস। উইকেটরক্ষক ব্যাটার আকবর আলী ১২ বলে ১৮, ইয়াসির আলী রাব্বি ১৫ বলে ১৬, সোহাগ গাজী ১৯ বলে ১১ ও রায়ান বার্ল ৯ বলে ১০ রান করেন। ইনিংস বড় করতে পারেননি এনামুল বিজয়-ইয়ারসির রাব্বীরা। শেষ পর্যন্ত বড় হারের লজ্জা নিয়ে মাঠ ছাড়ে বিজয়ের দল।
কিংসের হয়ে ৩টি করে উইকেট নেন আরাফাক সানি ও আল ইসলাম। ২টি করে উইকেট শিকার করেন মোহাম্মদ ওয়াসিম ও শরিফুল ইসলাম।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) মিরপুরে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে উসমান খানের সেঞ্চুরিতে ৫ উইকেটে ২১৯ রানের বিশাল স্কোর দাঁড় করায় কিংস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৭.১ ওভারে ১১৪ রানে গুটিয়ে যায় রাজশাহী।
কিংসের ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ২ বলে শূন্য রানে আউট হলে তিনে নামা গ্রাহাম ক্লার্ককে নিয়ে দুর্দান্ত জুটি করেন উসমান। ১২০ রানের জুটি করার পথে দুজনেই খেলেন মারকুটে ভঙ্গিতে। ক্লার্ক উইকেটে থাকতেই হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেন উসমান। এরপর ২৫ বলে ৪০ রান করে আউট হন ক্লার্ক। তবে উইলোবাজি করেই যান উসমান।
তৃতীয় উইকেটে কিংস অধিনায়ক মোহাম্মদ মিথুনকে নিয়ে আবারও জুটি করেন উসমান। অবশেষে হাঁকিয়ে ফেলেন সেঞ্চুরিও। ইনিংসের ১৪তম ওভারে তিন অংকের স্পর্শ করেন তিনি। ১১ চারের সঙ্গে ৫ ছক্কা মেরে দর্শকদের উচ্ছ্বসিত করেন চলতি বিপিএলের প্রথম সেঞ্চুরির ইনিংস উপহার দিয়ে। বিপিএল ক্যারিয়ারে উসমান খানের দ্বিতীয় সেঞ্চরি এটি।
১৫ বলে ২৮ রানের আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলে আউট হন মিথুন। দলীয় স্কোর ২০০ পার করে সাজঘরে ফেরত যান উসমান। তাসকিন আহমেদের বলে হাসান মুরাদের হাতে ক্যাচ হওয়ার আগে করেন ৬২ বলে ১২৩ রান (১৩ চার ৬ ছক্কা)। অবশেষে রাজশাহীর বিপক্ষে ২১৯ রানের বিশাল স্কোর দাঁড় করায় কিংস।
জবাব দিতে নেমে রাজশাহীর হয়ে সর্বোচ্চ ১৫ বলে ৩২ রান করেন ওপেনার মোহাম্মদ হারিস। উইকেটরক্ষক ব্যাটার আকবর আলী ১২ বলে ১৮, ইয়াসির আলী রাব্বি ১৫ বলে ১৬, সোহাগ গাজী ১৯ বলে ১১ ও রায়ান বার্ল ৯ বলে ১০ রান করেন। ইনিংস বড় করতে পারেননি এনামুল বিজয়-ইয়ারসির রাব্বীরা। শেষ পর্যন্ত বড় হারের লজ্জা নিয়ে মাঠ ছাড়ে বিজয়ের দল।
কিংসের হয়ে ৩টি করে উইকেট নেন আরাফাক সানি ও আল ইসলাম। ২টি করে উইকেট শিকার করেন মোহাম্মদ ওয়াসিম ও শরিফুল ইসলাম।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে