এনটিআরসির মাধ্যমে কারিগরি শাখায় নিয়োগ পাওয়া প্রায় আঠারোশ শিক্ষক চার মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এসব শিক্ষকদের পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে৷ এমন অবস্থায় দ্রুত এমপিও এবং বকেয়া বেতনের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন তারা।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে কারিগরি শিক্ষক ফেডারেশনের ব্যানারে তারা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এতে সারা দেশ থেকে আসা কারিগরি শিক্ষকরা অংশ নেন৷
এ সময় ‘বেতন ছাড়া কাজ করানো আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন’, ‘বিনা বেতনে কাজ করা, চলবে না চলবে না’, ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে শিক্ষা অধিদপ্তর’, ‘মাউশি বেতন দেয় প্রতিমাস, কারিগরি বিনা বেতনে খাটায় চৌদ্দ মাস’ ‘একদফা একদাবি, এমপিও নিয়ে ফিরব বাড়ি’, ‘এমপিও প্রদানে হয়রানি, বন্ধ কর করতে হবে’ ইত্যাদি বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন ও স্লোগান দিতে দেখা যায়।
সংশ্লিষ্টরা বলেন, এনটিআরসির মাধ্যমে ৫ম গণবিজ্ঞপ্তিতে কারিগরি শাখায় নিয়োগ পান প্রায় ১৮০০ শিক্ষক। যোগদানের ৪ মাস অতিবাহিত হলেও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এখন পর্যন্ত মাত্র ৮৫ জনকে এমপিও (বেতনের সরকারি অংশ) দিয়েছে। ফলে প্রায় ১৮০০ শিক্ষক পরিবার-পরিজন নিয়ে ৪ মাস বিনা বেতনে মানবেতর জীবনযাপন করছেন৷ আমরা চাই যেন, দ্রুত এসব শিক্ষকদের এমপিও এবং যোগদান থেকে বেতনের ব্যবস্থা করা হয়।
সংগঠনটির সভাপতি রেজাউল ইসলাম বলেন, এনটিআরসির ৫ম গনবিজ্ঞপ্তিতে প্রায় দুই হাজার শিক্ষক নিয়োগ পান। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তারা চাকরিতে যোগ দিয়ে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব নিয়মিত পালন করে আসছেন। অথচ দুই হাজার শিক্ষকের মধ্যে মাত্র ৮৫ জনকে ডিসেম্বর মাসে এমপিও দেওয়া হয়েছে। যারা জানুয়ারি মাসে নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের বেতন হাতে পাবেন। আর অন্যদিকে বাকিদের যোগদান থেকে বেতন দেওয়া হয়নি। বকেয়া বেতন দেবেন কিনা সেটারও নিশ্চয়তা নেই।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে কারিগরি শিক্ষক ফেডারেশনের ব্যানারে তারা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এতে সারা দেশ থেকে আসা কারিগরি শিক্ষকরা অংশ নেন৷
এ সময় ‘বেতন ছাড়া কাজ করানো আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন’, ‘বিনা বেতনে কাজ করা, চলবে না চলবে না’, ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে শিক্ষা অধিদপ্তর’, ‘মাউশি বেতন দেয় প্রতিমাস, কারিগরি বিনা বেতনে খাটায় চৌদ্দ মাস’ ‘একদফা একদাবি, এমপিও নিয়ে ফিরব বাড়ি’, ‘এমপিও প্রদানে হয়রানি, বন্ধ কর করতে হবে’ ইত্যাদি বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন ও স্লোগান দিতে দেখা যায়।
সংশ্লিষ্টরা বলেন, এনটিআরসির মাধ্যমে ৫ম গণবিজ্ঞপ্তিতে কারিগরি শাখায় নিয়োগ পান প্রায় ১৮০০ শিক্ষক। যোগদানের ৪ মাস অতিবাহিত হলেও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এখন পর্যন্ত মাত্র ৮৫ জনকে এমপিও (বেতনের সরকারি অংশ) দিয়েছে। ফলে প্রায় ১৮০০ শিক্ষক পরিবার-পরিজন নিয়ে ৪ মাস বিনা বেতনে মানবেতর জীবনযাপন করছেন৷ আমরা চাই যেন, দ্রুত এসব শিক্ষকদের এমপিও এবং যোগদান থেকে বেতনের ব্যবস্থা করা হয়।
সংগঠনটির সভাপতি রেজাউল ইসলাম বলেন, এনটিআরসির ৫ম গনবিজ্ঞপ্তিতে প্রায় দুই হাজার শিক্ষক নিয়োগ পান। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তারা চাকরিতে যোগ দিয়ে তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব নিয়মিত পালন করে আসছেন। অথচ দুই হাজার শিক্ষকের মধ্যে মাত্র ৮৫ জনকে ডিসেম্বর মাসে এমপিও দেওয়া হয়েছে। যারা জানুয়ারি মাসে নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের বেতন হাতে পাবেন। আর অন্যদিকে বাকিদের যোগদান থেকে বেতন দেওয়া হয়নি। বকেয়া বেতন দেবেন কিনা সেটারও নিশ্চয়তা নেই।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে