বাংলা স্কুপ, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টার অভিযোগে হওয়া মামলায় গ্রেপ্তার অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে জামিন দিয়েছেন সিলেটের আদালত।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে সিলেটের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক অঞ্জন কান্তি দাস এ আদেশ দেন। এর আগে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর পক্ষে সরকার নিযুক্ত আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। সকাল ৯টার দিকে কড়া নিরাপত্তায় সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে আদালতে আনা হয়।
তবে জামিন পেলেও জেল থেকে সহসাই মুক্তি মিলছে না তাঁর। সিলেট সদর কোর্ট ইন্সপেক্টর মো. জমশেদ আলী জানিয়েছেন, সিলেটে করা মামলায় জামিন পেলেও এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা থাকায় তিনি মুক্তি পাচ্ছেন না।
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে গত ২৩ আগস্ট রাতে সিলেটের দনা সীমান্ত থেকে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আটক করে বিজিবি। পরদিন শনিবার সকালে তাঁকে কানাইঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়। ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই দিন বিকেলে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে থাকা কয়েকজন তাঁকে বেধড়ক কিলঘুষি মারেন। কেউ কেউ শামসুদ্দিন চৌধুরীর নাম উল্লেখ করে কটূক্তিমূলক স্লোগান দেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে জখম করেন।পরে কারাগার থেকে ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসা নেন মানিক।
ডেস্ক/এসকে
ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টার অভিযোগে হওয়া মামলায় গ্রেপ্তার অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে জামিন দিয়েছেন সিলেটের আদালত।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে সিলেটের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক অঞ্জন কান্তি দাস এ আদেশ দেন। এর আগে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর পক্ষে সরকার নিযুক্ত আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। সকাল ৯টার দিকে কড়া নিরাপত্তায় সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে আদালতে আনা হয়।
তবে জামিন পেলেও জেল থেকে সহসাই মুক্তি মিলছে না তাঁর। সিলেট সদর কোর্ট ইন্সপেক্টর মো. জমশেদ আলী জানিয়েছেন, সিলেটে করা মামলায় জামিন পেলেও এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা থাকায় তিনি মুক্তি পাচ্ছেন না।
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে গত ২৩ আগস্ট রাতে সিলেটের দনা সীমান্ত থেকে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আটক করে বিজিবি। পরদিন শনিবার সকালে তাঁকে কানাইঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়। ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ওই দিন বিকেলে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে থাকা কয়েকজন তাঁকে বেধড়ক কিলঘুষি মারেন। কেউ কেউ শামসুদ্দিন চৌধুরীর নাম উল্লেখ করে কটূক্তিমূলক স্লোগান দেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে জখম করেন।পরে কারাগার থেকে ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসা নেন মানিক।
ডেস্ক/এসকে