আগামী এক বছরে মন্ত্রণালয়গুলো কোন কোন সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে, তা বুধবার (১ জানুয়ারি) চূড়ান্ত করবে উপদেষ্টা পরিষদ। এরপর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে পৃথকভাবে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিআই) স্বাক্ষর করবে মন্ত্রণালয়গুলো। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের এজেন্ডা থেকে মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রে জানা গেছে, বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় মন্ত্রণালয়গুলোর সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ঢাকাসহ সারাদেশে বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ ও করণীয় সম্পর্কেও আলোচনা হবে।
গত সেপ্টেম্বর মাসে সকল মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা মন্ত্রণালয়গুলোর কাছ থেকে সংস্কার প্রস্তাব জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়গুলোর পক্ষ থেকে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা দেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সেগুলো চূড়ান্ত করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর প্রতিটি মন্ত্রণালয় মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের সঙ্গে এপিআই স্বাক্ষর করবে। গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় থেকেই মন্ত্রণালয়গুলো এপিআই স্বাক্ষর করে আসছে। সেখানে পরবর্তী এক বছরে কোন মন্ত্রণালয় কোন কোন কাজ করবে, তার একটি টাইমবাউন্ড তালিকা থাকে। এপিআই বাস্তবায়নের সফলতার ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়গুলোকে নম্বর দেওয়া ছাড়াও সফলভাবে বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়গুলোকে পুরস্কৃত করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এসকে
সূত্রে জানা গেছে, বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় মন্ত্রণালয়গুলোর সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ঢাকাসহ সারাদেশে বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ ও করণীয় সম্পর্কেও আলোচনা হবে।
গত সেপ্টেম্বর মাসে সকল মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা মন্ত্রণালয়গুলোর কাছ থেকে সংস্কার প্রস্তাব জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়গুলোর পক্ষ থেকে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা দেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সেগুলো চূড়ান্ত করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনের পর প্রতিটি মন্ত্রণালয় মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের সঙ্গে এপিআই স্বাক্ষর করবে। গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় থেকেই মন্ত্রণালয়গুলো এপিআই স্বাক্ষর করে আসছে। সেখানে পরবর্তী এক বছরে কোন মন্ত্রণালয় কোন কোন কাজ করবে, তার একটি টাইমবাউন্ড তালিকা থাকে। এপিআই বাস্তবায়নের সফলতার ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়গুলোকে নম্বর দেওয়া ছাড়াও সফলভাবে বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়গুলোকে পুরস্কৃত করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এসকে