গরমকালের মতো শীতকালেও ডাব খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। কারণ, শীতকালে ঘাম কম হওয়ায় পানি খাওয়া বেশ কমে যায়। কিন্তু আবহাওয়া অতিরিক্ত শুষ্ক থাকায় ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা যেতে পারে। ডাবের পানি খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও জিংকের মতো উপকারী উপাদান রয়েছে। যা শীতকালে শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
শীতে ত্বক রুক্ষ্ম হয়ে যায়। ফলে অনেক সময় ত্বক ফেটে যায়। যার ফলে বলিরেখা, ফাইন লাইন, কপালে ভাজ, চামড়া কুঁচকে যায়। এই সমস্যাার সমাধানও সেই ডাবের পানি। যা ত্বকের কোষগুলোকে ভাল রাখে। মৃত কোষ দূর করে, নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।
শীতে বেশি পানি না খাওয়ার কারণে অনেকেরই প্রস্রাবে ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। ডাবের পানি এই আশঙ্কাকেও দূর করতে পারে। ত্বকের যে কোনও সমস্যা সমাধানে ডাবের পানির জুড়ি নেই। ত্বকে দাগ দূর করার পাশাপাশি, শীতে খুশকির কারণে যে ব্রণের সমস্যা দেখা যায়, সেই দাগ দূর করতেও ডাবের পানি খেতে পারেন। সূত্র- নিউজ ১৮
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও জিংকের মতো উপকারী উপাদান রয়েছে। যা শীতকালে শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
শীতে ত্বক রুক্ষ্ম হয়ে যায়। ফলে অনেক সময় ত্বক ফেটে যায়। যার ফলে বলিরেখা, ফাইন লাইন, কপালে ভাজ, চামড়া কুঁচকে যায়। এই সমস্যাার সমাধানও সেই ডাবের পানি। যা ত্বকের কোষগুলোকে ভাল রাখে। মৃত কোষ দূর করে, নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।
শীতে বেশি পানি না খাওয়ার কারণে অনেকেরই প্রস্রাবে ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। ডাবের পানি এই আশঙ্কাকেও দূর করতে পারে। ত্বকের যে কোনও সমস্যা সমাধানে ডাবের পানির জুড়ি নেই। ত্বকে দাগ দূর করার পাশাপাশি, শীতে খুশকির কারণে যে ব্রণের সমস্যা দেখা যায়, সেই দাগ দূর করতেও ডাবের পানি খেতে পারেন। সূত্র- নিউজ ১৮
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে