বাংলা স্কুপ, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্রটিকে ভুয়া বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এই দাবি জানানো হয়।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তখন সেনাবাহিনী প্রধান গণমাধ্যমকে বলেন, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। দীর্ঘ ছয় সপ্তাহ পর সামনে আসে সেই পদত্যাগপত্র। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ওই পদত্যাগপত্রে দেখা যায়, এটি গত ৫ আগস্ট রাষ্ট্রপতি বরাবর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো হয়েছিল।
কিন্তু আওয়ামী লীগ এই পদত্যাগপত্রকে ভুয়া দাবি করেছে। নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে দলটি বলছে, ‘দেশের টিভি চ্যানেলের ফেসবুকে এ রকম অপরিপক্ব এডিটেড কোনও পদত্যাগপত্র প্রকাশ, একটি দৈন্যতা মাত্র।’
পদত্যাগপত্রটির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে যে অসঙ্গতিগুলো দেখিয়েছে আওয়ামী লীগ-
১. তারা ভুলে এখনও মুজিববর্ষ লোগো লাগিয়ে রেখেছে, যেই মুজিব বর্ষ ২০২১ সালে শেষ!
২. লক্ষ করুন ভুয়া এই পদত্যাগপত্রটি অত্যন্ত অস্পষ্ট।
৩. পদত্যাগপত্রের ভাষা দেখুন, যা মন চায় তারা একটা কিছু লিখে পাবলিশ করে দিলো।
৪. শেখ হাসিনার স্বাক্ষরটিও গুগল থেকে নিয়েছে, যাতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে মূল পেজের সঙ্গে স্বাক্ষরের অংশের পিক্সেলের পার্থক্য।
৫। ৫ আগস্ট ছিল ২১ শ্রাবণ, পদত্যাগপত্রে দেওয়া ২০ শ্রাবণ!
পোস্টে আরও লিখেছে, ‘দেশের মিডিয়াকে এ রকম নগ্নভাবে ব্যবহার করে নিজেদের হাসির পাত্র বানাবেন না। শেখ হাসিনা পদত্যাগ করার যে আনুষ্ঠানিকতা, সেই সময় নেননি, তিনি সোজা তেজগাঁও থেকে বিমানে করে ভারতে গেছেন। এসব বাদ দিয়ে বরং দেশের সমস্যা সমাধান করুন।’
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট দুপুরে সামরিক বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে চড়ে বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে ভারতে যান শেখ হাসিনা। এখনও সেখানেই তিনি অবস্থান করছেন। সম্প্রতি একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়। সামাজিক মাধ্যমে বলা হয়েছে, এটি শেখ হাসিনা ও তানভীর কায়সার নামে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী আওয়ামী লীগের এক নেতার কথোপকথন। সেখানে বলতে শোনা যায়, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি, তিনি এখনও বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী।
ডেস্ক/এসকে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্রটিকে ভুয়া বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) এই দাবি জানানো হয়।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তখন সেনাবাহিনী প্রধান গণমাধ্যমকে বলেন, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেছেন। দীর্ঘ ছয় সপ্তাহ পর সামনে আসে সেই পদত্যাগপত্র। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ওই পদত্যাগপত্রে দেখা যায়, এটি গত ৫ আগস্ট রাষ্ট্রপতি বরাবর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো হয়েছিল।
কিন্তু আওয়ামী লীগ এই পদত্যাগপত্রকে ভুয়া দাবি করেছে। নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে দলটি বলছে, ‘দেশের টিভি চ্যানেলের ফেসবুকে এ রকম অপরিপক্ব এডিটেড কোনও পদত্যাগপত্র প্রকাশ, একটি দৈন্যতা মাত্র।’
পদত্যাগপত্রটির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে যে অসঙ্গতিগুলো দেখিয়েছে আওয়ামী লীগ-
১. তারা ভুলে এখনও মুজিববর্ষ লোগো লাগিয়ে রেখেছে, যেই মুজিব বর্ষ ২০২১ সালে শেষ!
২. লক্ষ করুন ভুয়া এই পদত্যাগপত্রটি অত্যন্ত অস্পষ্ট।
৩. পদত্যাগপত্রের ভাষা দেখুন, যা মন চায় তারা একটা কিছু লিখে পাবলিশ করে দিলো।
৪. শেখ হাসিনার স্বাক্ষরটিও গুগল থেকে নিয়েছে, যাতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে মূল পেজের সঙ্গে স্বাক্ষরের অংশের পিক্সেলের পার্থক্য।
৫। ৫ আগস্ট ছিল ২১ শ্রাবণ, পদত্যাগপত্রে দেওয়া ২০ শ্রাবণ!
পোস্টে আরও লিখেছে, ‘দেশের মিডিয়াকে এ রকম নগ্নভাবে ব্যবহার করে নিজেদের হাসির পাত্র বানাবেন না। শেখ হাসিনা পদত্যাগ করার যে আনুষ্ঠানিকতা, সেই সময় নেননি, তিনি সোজা তেজগাঁও থেকে বিমানে করে ভারতে গেছেন। এসব বাদ দিয়ে বরং দেশের সমস্যা সমাধান করুন।’
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট দুপুরে সামরিক বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে চড়ে বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে ভারতে যান শেখ হাসিনা। এখনও সেখানেই তিনি অবস্থান করছেন। সম্প্রতি একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়। সামাজিক মাধ্যমে বলা হয়েছে, এটি শেখ হাসিনা ও তানভীর কায়সার নামে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী আওয়ামী লীগের এক নেতার কথোপকথন। সেখানে বলতে শোনা যায়, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেননি, তিনি এখনও বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী।
ডেস্ক/এসকে