বাংলা স্কুপ, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার একটি হত্যা মামলায় সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং সাবেক বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোশাররফ হোসেন এই আদেশ দেন।
এর আগে হোটেল কর্মচারী মো. সিয়াম সরদারকে (১৭) গুলি করে হত্যার মামলায় মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রহমান তাদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা জামিন চেয়ে শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলীর জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টায় রাজধানীর বেইলি রোডের নওরতন কলোনি থেকে আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আর সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীকে গ্রেপ্তার করা হয় সেগুনবাগিচা থেকে। সোমবার বেলা তিনটায় কড়া পুলিশ পাহারায় তাঁদের দুজনকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাঁদের রাখা হয় আদালতের হাজতখানায়। সেখান থেকে দুজনের মাথায় হেলমেট এবং শরীরে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরিয়ে আদালতের এজলাসে তোলা হয়। তখন তাঁদের দুজনের হাতকড়া পরানো ছিল।
মামলার কাগজপত্রের তথ্যমতে, গত ১৮ জুলাই রাত ১১টার দিকে মিরপুর-১০-এ আবু তালেব স্কুলের সামনে আওয়ামী লীগসহ তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে গুলি চালায়। এ সময় হোটেলের কাজ শেষে বাসায় ফিরছিলেন সিয়াম সরদার। তখন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা মো. সোহাগ সরদার ১২ সেপ্টেম্বর বাদী হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। এ মামলার এজাহারনামীয় ৮ নম্বর আসামি আসাদুজ্জামান নূর।
মামলার উল্লেখযোগ্য অপর আসামিরা হলেন– সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ, মনির হোসেন, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, কামাল আহমেদ মজুমদার।
ডেস্ক/এসকে
রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার একটি হত্যা মামলায় সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং সাবেক বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোশাররফ হোসেন এই আদেশ দেন।
এর আগে হোটেল কর্মচারী মো. সিয়াম সরদারকে (১৭) গুলি করে হত্যার মামলায় মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রহমান তাদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা জামিন চেয়ে শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষ এর বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলীর জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টায় রাজধানীর বেইলি রোডের নওরতন কলোনি থেকে আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আর সাবেক বিমান প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীকে গ্রেপ্তার করা হয় সেগুনবাগিচা থেকে। সোমবার বেলা তিনটায় কড়া পুলিশ পাহারায় তাঁদের দুজনকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাঁদের রাখা হয় আদালতের হাজতখানায়। সেখান থেকে দুজনের মাথায় হেলমেট এবং শরীরে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরিয়ে আদালতের এজলাসে তোলা হয়। তখন তাঁদের দুজনের হাতকড়া পরানো ছিল।
মামলার কাগজপত্রের তথ্যমতে, গত ১৮ জুলাই রাত ১১টার দিকে মিরপুর-১০-এ আবু তালেব স্কুলের সামনে আওয়ামী লীগসহ তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে গুলি চালায়। এ সময় হোটেলের কাজ শেষে বাসায় ফিরছিলেন সিয়াম সরদার। তখন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা মো. সোহাগ সরদার ১২ সেপ্টেম্বর বাদী হয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১১৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। এ মামলার এজাহারনামীয় ৮ নম্বর আসামি আসাদুজ্জামান নূর।
মামলার উল্লেখযোগ্য অপর আসামিরা হলেন– সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ, মনির হোসেন, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, কামাল আহমেদ মজুমদার।
ডেস্ক/এসকে