
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সচিবালয়ে আগুনের ঘটনা গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। নিঃসন্দেহে এটা চক্রান্তের অংশ। পতিত শেখ হাসিনার একজন প্রধান আমলা প্রচুর টাকা পাচার করেছেন। তার সেই অর্থ পাচারের ফাইল ছিল পুড়ে যাওয়া ফাইলগুলোর মধ্যে।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে রংপুরের মিঠাপুকুরে সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় নিহত ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহানুর জামানের বাড়িতে শোকাহত পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানাতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, যারা আগুন নেভানোর জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন, তাদের মধ্যে একজন সোহানুর জামান নয়ন। যিনি এই যুদ্ধ করতে গিয়ে জীবন দিয়েছেন। তিনি বলেন, অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। অর্থ পাচারের শুধু একটা ঘটনা সেখানে ওঠে এসেছে। আরও কত ঘটনা আছে। এসব ঘটনা ধামাচাপা দিতেই সচিবালয়ের নয়তলায় আগুন দেওয়া হয়েছে। যেখানে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র ছিল।
এক মাসের মধ্যে সোহানুরের বোনকে চাকরি দিতে সরকারের কাছে দাবিও তুলে ধরেন রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তাদের দোসররা এখনো আছে। বিশেষ করে আমলাতন্ত্র এখনও ফ্যাসিবাদের তোষামোদি করছে।
প্রসঙ্গত, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে লাগা আগুন নেভানোর কাজ করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মারা যান ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহানুর জামান। তার পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দিতে শনিবার সকাল ১০টার দিকে রংপুরের মিঠাপুকুরের আটপুনিয়া গ্রামে সোহানুর জামানের বাড়িতে যান রুহুল কবির রিজভী।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহ্বায়ক আতিকুর রহমান, সদস্যসচিব মোকছেদুল মোমিন, রংপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, সদস্যসচিব আনিসুর রহমানসহ জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে রংপুরের মিঠাপুকুরে সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় নিহত ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহানুর জামানের বাড়িতে শোকাহত পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানাতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, যারা আগুন নেভানোর জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন, তাদের মধ্যে একজন সোহানুর জামান নয়ন। যিনি এই যুদ্ধ করতে গিয়ে জীবন দিয়েছেন। তিনি বলেন, অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। অর্থ পাচারের শুধু একটা ঘটনা সেখানে ওঠে এসেছে। আরও কত ঘটনা আছে। এসব ঘটনা ধামাচাপা দিতেই সচিবালয়ের নয়তলায় আগুন দেওয়া হয়েছে। যেখানে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র ছিল।
এক মাসের মধ্যে সোহানুরের বোনকে চাকরি দিতে সরকারের কাছে দাবিও তুলে ধরেন রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তাদের দোসররা এখনো আছে। বিশেষ করে আমলাতন্ত্র এখনও ফ্যাসিবাদের তোষামোদি করছে।
প্রসঙ্গত, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে লাগা আগুন নেভানোর কাজ করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মারা যান ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহানুর জামান। তার পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দিতে শনিবার সকাল ১০টার দিকে রংপুরের মিঠাপুকুরের আটপুনিয়া গ্রামে সোহানুর জামানের বাড়িতে যান রুহুল কবির রিজভী।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহ্বায়ক আতিকুর রহমান, সদস্যসচিব মোকছেদুল মোমিন, রংপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, সদস্যসচিব আনিসুর রহমানসহ জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে