সন্তানধারণের সুযোগ দিতে সপ্তাহে তিন দিন ছুটি দিতে যাচ্ছে জাপান সরকার। নতুন বছর থেকে চালু হবে এই নিয়ম। ইতিমধ্যেই সেই ঘোষণা করে দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। সম্প্রতি সরকারি কর্মচারীদের সাপ্তাহিক কাজের দিন চারে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাপান।
রাজধানী টোকিওতেই এই নিয়ম সর্বপ্রথম চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্রের। সেই মতো বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে টোকিও মেট্রোপলিটন গভর্মেন্ট। এর আওতাভুক্ত পুরকর্মীরা সপ্তাহে তিনদিন ছুটি পাবেন।
বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই মুখ খুলেছেন টোকিওর গভর্নর ইউরিকো কোইকে। তার কথায়, ‘নতুন নিয়ম আগামী বছরের এপ্রিল থেকে চালু হবে। চলতি অর্থবর্ষের (২০২৪-’২৫) শেষ দিন, অর্থাৎ ৩১ মার্চ পর্যন্ত সাপ্তাহিক কাজের দিনের কোনও বদল করা হচ্ছে না। নতুন আর্থিক বছরের (২০২৫-’২৬) প্রথম দিন থেকে সপ্তাহে চার দিন কাজ এবং তিন দিন ছুটি ভোগ করবেন পুরকর্মীরা।’
টোকিও মেট্রোপলিটন গভর্মেন্টের আওতাভুক্ত সরকারি দফতরে কর্মীসংখ্যা যে অস্বাভাবিক বেশি, এমনটা নয়। কিন্তু তার পরও কিছুটা বাধ্য হয়েই এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে জাপানি প্রশাসনকে। এর জন্য মূলত জন্মহার কমে যাওয়াকেই দায়ী করছেন ‘উদীয়মান সূর্যের দেশ’-এর পদস্থ কর্তারা।
কোইকে জানিয়েছেন, কর্মরত মেয়েদের মধ্যে বন্ধ্যাত্বের প্রবণতা রয়েছে। তাদের সন্তানধারণের ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। ফলে নিম্নমুখী হয়েছে জন্মহারের সূচক। আর সেই কারণেই কর্মক্ষেত্রকে আরও নমনীয় করার চেষ্টা হচ্ছে। সেই জায়গা থেকেই সপ্তাহের কাজের দিন চারে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআই্এন
রাজধানী টোকিওতেই এই নিয়ম সর্বপ্রথম চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্রের। সেই মতো বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে টোকিও মেট্রোপলিটন গভর্মেন্ট। এর আওতাভুক্ত পুরকর্মীরা সপ্তাহে তিনদিন ছুটি পাবেন।
বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই মুখ খুলেছেন টোকিওর গভর্নর ইউরিকো কোইকে। তার কথায়, ‘নতুন নিয়ম আগামী বছরের এপ্রিল থেকে চালু হবে। চলতি অর্থবর্ষের (২০২৪-’২৫) শেষ দিন, অর্থাৎ ৩১ মার্চ পর্যন্ত সাপ্তাহিক কাজের দিনের কোনও বদল করা হচ্ছে না। নতুন আর্থিক বছরের (২০২৫-’২৬) প্রথম দিন থেকে সপ্তাহে চার দিন কাজ এবং তিন দিন ছুটি ভোগ করবেন পুরকর্মীরা।’
টোকিও মেট্রোপলিটন গভর্মেন্টের আওতাভুক্ত সরকারি দফতরে কর্মীসংখ্যা যে অস্বাভাবিক বেশি, এমনটা নয়। কিন্তু তার পরও কিছুটা বাধ্য হয়েই এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে জাপানি প্রশাসনকে। এর জন্য মূলত জন্মহার কমে যাওয়াকেই দায়ী করছেন ‘উদীয়মান সূর্যের দেশ’-এর পদস্থ কর্তারা।
কোইকে জানিয়েছেন, কর্মরত মেয়েদের মধ্যে বন্ধ্যাত্বের প্রবণতা রয়েছে। তাদের সন্তানধারণের ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। ফলে নিম্নমুখী হয়েছে জন্মহারের সূচক। আর সেই কারণেই কর্মক্ষেত্রকে আরও নমনীয় করার চেষ্টা হচ্ছে। সেই জায়গা থেকেই সপ্তাহের কাজের দিন চারে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআই্এন