
কৃত্য পেশাভিত্তিক মন্ত্রনালয় চাই-জনবান্ধব সিভিল সার্ভিস চাই’ এ শ্লোগান সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় পটুয়াখালীতেও মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বৈষম্য বিরোধী কর্মকর্তাদের সংগঠন আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ পটুয়াখালীর ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাগন।
বৃহষ্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রঙ্গনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচী পালনকালে বক্তব্য রাখেন আন্তঃক্যডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ। পটুয়াখালী সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসার নুরুল আমীন, সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. মোদাচ্ছের বিল্লাহ, সিভিল সার্জন ডাঃ এস এম কবির হাসান, সরকারী কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক সেলিনা আক্তার, সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জামিল আক্তার লিমন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম, জেলা কৃষি সম্প্রসার অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক প্রমুখ।
বক্তারা বলেছেন, বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মানের লক্ষ্যে অকুতোভয় ছাত্র-জনতার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হাজার প্রানের রক্ত এবং কোটি মানুষের দীর্ঘশ্বাসের বিনিময়ে বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যয়ে গঠিত হয়েছে অন্তরবর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্ঠাসহ উপদেষ্ঠামন্ডলীর সকলে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এ অবস্থায় অন্তবর্তীকালীন সরকারকে বিচলিত বা বিব্রত করতে বিভিন্ন অপকৌশল চলছে। বক্তারা বলেন সকল ক্যাডারের মধ্যকার বৈষম্য দূর করে জনবান্ধব রাষ্ট্রকাঠামো তৈরী করা এখন সময়ের দাবী। এ প্রসঙ্গে বক্তারা বলেন বৈষম্যহীন জনকল্যানমূলক রাষ্ট্র গঠনে প্রত্যেকটি মন্ত্রনালয় সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের কর্মকর্তার দ্বারা নিয়ন্ত্রন (ক্যডার যার মন্ত্রনালয় তার) করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে অন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবী করেন আন্তঃক্যাডার পরিষদের ক্যাডার কর্মকর্তাগন। মানববন্ধনে জেলা প্রানী সম্পাদ কর্মকর্তা ডাঃ হাবিবুর রহমানসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায় বিভিন্ন দপ্তর ও সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতাধিক ক্যাডার কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
বৃহষ্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রঙ্গনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচী পালনকালে বক্তব্য রাখেন আন্তঃক্যডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ। পটুয়াখালী সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসার নুরুল আমীন, সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. মোদাচ্ছের বিল্লাহ, সিভিল সার্জন ডাঃ এস এম কবির হাসান, সরকারী কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক সেলিনা আক্তার, সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জামিল আক্তার লিমন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম, জেলা কৃষি সম্প্রসার অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মো. খায়রুল ইসলাম মল্লিক প্রমুখ।
বক্তারা বলেছেন, বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মানের লক্ষ্যে অকুতোভয় ছাত্র-জনতার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে হাজার প্রানের রক্ত এবং কোটি মানুষের দীর্ঘশ্বাসের বিনিময়ে বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যয়ে গঠিত হয়েছে অন্তরবর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্ঠাসহ উপদেষ্ঠামন্ডলীর সকলে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এ অবস্থায় অন্তবর্তীকালীন সরকারকে বিচলিত বা বিব্রত করতে বিভিন্ন অপকৌশল চলছে। বক্তারা বলেন সকল ক্যাডারের মধ্যকার বৈষম্য দূর করে জনবান্ধব রাষ্ট্রকাঠামো তৈরী করা এখন সময়ের দাবী। এ প্রসঙ্গে বক্তারা বলেন বৈষম্যহীন জনকল্যানমূলক রাষ্ট্র গঠনে প্রত্যেকটি মন্ত্রনালয় সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের কর্মকর্তার দ্বারা নিয়ন্ত্রন (ক্যডার যার মন্ত্রনালয় তার) করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনে অন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবী করেন আন্তঃক্যাডার পরিষদের ক্যাডার কর্মকর্তাগন। মানববন্ধনে জেলা প্রানী সম্পাদ কর্মকর্তা ডাঃ হাবিবুর রহমানসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায় বিভিন্ন দপ্তর ও সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতাধিক ক্যাডার কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন