জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে চিকিৎসার জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, তবে ম্যাডামের যাওয়ার কোনো তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়ার প্রসঙ্গে এ কথা জানান তিনি। ডা. জাহিদ বলেন, ম্যাডামের উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়ার প্রসঙ্গে কে, কি বলছেন আমি জানি না। তারা কোন প্রেক্ষাপটে ৭ জানুয়ারির কথা বলছেন সেটিও আমি জানি না। তবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে তার যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, আমি ম্যাডামের বিদেশে নিতে যাওয়ার প্রসঙ্গে কিছু জানি না। বিএনপির পক্ষ থেকে এর আগে খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হিসেবে দলের নেতা, চিকিৎসক, নার্সসহ ১৫ জনের একটি তালিকা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়। তাদের সবার যুক্তরাজ্যের ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার প্রসঙ্গে বুধবার পক্ষ থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট উইংয়ে যোগাযোগ করা হলে তারা কোনো বার্তা দেয়নি। তার বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বলেও জানান এক কূটনীতিক। সর্বশেষ গত ২৭ নভেম্বর খালেদা জিয়া আমেরিকার ভিসার জন্য দেশটির ঢাকার দূতাবাসে যান। সেখানে ভিসার জন্য ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে আসেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান খালেদা জিয়া। ওই বছরের ১৮ অক্টোবর দেশে ফেরেন তিনি। সেই সময় খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্যের ডা. হ্যাডলি ব্যারির চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
জানা গেছে, চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার পথে খালেদা জিয়াকে ওমরাহ করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে সৌদি আরব সরকার। খালেদা জিয়ারসঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান তার দেশের যুবরাজের পক্ষে এই আমন্ত্রণ জানান।বিএনপির একটি সূত্র বলছে, চিকিৎসা শেষে ফেরার পথে ওমরাহ পালনে সৌদি আরবে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে খালেদা জিয়ার। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক চিকিৎসক জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা বর্তমানে ভালো। তিনি মানসিকভাবে বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়ার প্রসঙ্গে এ কথা জানান তিনি। ডা. জাহিদ বলেন, ম্যাডামের উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নেওয়ার প্রসঙ্গে কে, কি বলছেন আমি জানি না। তারা কোন প্রেক্ষাপটে ৭ জানুয়ারির কথা বলছেন সেটিও আমি জানি না। তবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে তার যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, আমি ম্যাডামের বিদেশে নিতে যাওয়ার প্রসঙ্গে কিছু জানি না। বিএনপির পক্ষ থেকে এর আগে খালেদা জিয়ার সফরসঙ্গী হিসেবে দলের নেতা, চিকিৎসক, নার্সসহ ১৫ জনের একটি তালিকা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়। তাদের সবার যুক্তরাজ্যের ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার প্রসঙ্গে বুধবার পক্ষ থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট উইংয়ে যোগাযোগ করা হলে তারা কোনো বার্তা দেয়নি। তার বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বলেও জানান এক কূটনীতিক। সর্বশেষ গত ২৭ নভেম্বর খালেদা জিয়া আমেরিকার ভিসার জন্য দেশটির ঢাকার দূতাবাসে যান। সেখানে ভিসার জন্য ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে আসেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান খালেদা জিয়া। ওই বছরের ১৮ অক্টোবর দেশে ফেরেন তিনি। সেই সময় খালেদা জিয়া যুক্তরাজ্যের ডা. হ্যাডলি ব্যারির চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
জানা গেছে, চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার পথে খালেদা জিয়াকে ওমরাহ করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে সৌদি আরব সরকার। খালেদা জিয়ারসঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান তার দেশের যুবরাজের পক্ষে এই আমন্ত্রণ জানান।বিএনপির একটি সূত্র বলছে, চিকিৎসা শেষে ফেরার পথে ওমরাহ পালনে সৌদি আরবে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে খালেদা জিয়ার। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক চিকিৎসক জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শারীরিক অবস্থা বর্তমানে ভালো। তিনি মানসিকভাবে বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন