রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার পলাশীর বিলাসে মাঠে অনুষ্ঠিত হলো তিন দিনব্যাপী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত রাউন্ড। এতে আশপাশের জেলাগুলো থেকে ১৫০টি ঘোড়া ও দুই শতাধিক ঘোড়সওয়ার এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। উৎসাহ নিয়ে ঘোড়দৌড় দেখতে আসেন গ্রামের হাজারো মানুষ।
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে অনুষ্ঠিত হলো তিন দিনব্যাপী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা। এতে প্রায় ১৫০টি ঘোড়া ও দুই শতাধিক ঘোড়সওয়ার অংশ নেয়। এতে অংশ নিয়ে ‘এ’ গ্রুপে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন সাফিউল ও তারেক এবং ‘বি’ গ্রুপে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন আমীর ও মিঠু। তাদের সবার বাড়ি নওগাঁয়। প্রতিযোগিতা দেখতে ভিড় করেন আশপাশের গ্রামের হাজারো মানুষ।
দর্শনার্থীরা জানান, মাঠ থেকে ধান কাটার পর প্রতিবছরই এমন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। তারা এদিনগুলো উৎসবের মতো করে কাটান। মুণ্ডুমালা থেকে আসা জহরুল ইসলাম জানান, তারা প্রতিবছর এ দিনটির অপেক্ষায় থাকেন। নারী-পুরুষ সবাই দল বেঁধে আসেন ঘোড়দৌড় দেখতে। মহিষালবাড়ি এলাকার মুনসুর রহমান নামের এক ব্যবসায়ী জানান, প্রতিযোগিতামূলক হলেও সবাই আনন্দ নিয়ে আসেন বিলাসী মাঠে।
আয়োজক আজিজুল হক জানান, গ্রামগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা হারিয়ে যেতে বসেছে। নতুন প্রজন্মের কাছে পুরনো ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে এমন আয়োজন। ১০ বছর ধরে তিনি এমন আয়োজন করে আসছেন। তিনদিন ধরে চলা এ প্রতিযোগতায় চূড়ান্ড রাউন্ড শেষে নওগাঁর আছিয়া চার মাসের ঘোড়ার পিঠে সওয়ার হয়ে মাঠে চক্কর দিয়ে দর্শকদের মোহিত করেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে অনুষ্ঠিত হলো তিন দিনব্যাপী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা। এতে প্রায় ১৫০টি ঘোড়া ও দুই শতাধিক ঘোড়সওয়ার অংশ নেয়। এতে অংশ নিয়ে ‘এ’ গ্রুপে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন সাফিউল ও তারেক এবং ‘বি’ গ্রুপে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন আমীর ও মিঠু। তাদের সবার বাড়ি নওগাঁয়। প্রতিযোগিতা দেখতে ভিড় করেন আশপাশের গ্রামের হাজারো মানুষ।
দর্শনার্থীরা জানান, মাঠ থেকে ধান কাটার পর প্রতিবছরই এমন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। তারা এদিনগুলো উৎসবের মতো করে কাটান। মুণ্ডুমালা থেকে আসা জহরুল ইসলাম জানান, তারা প্রতিবছর এ দিনটির অপেক্ষায় থাকেন। নারী-পুরুষ সবাই দল বেঁধে আসেন ঘোড়দৌড় দেখতে। মহিষালবাড়ি এলাকার মুনসুর রহমান নামের এক ব্যবসায়ী জানান, প্রতিযোগিতামূলক হলেও সবাই আনন্দ নিয়ে আসেন বিলাসী মাঠে।
আয়োজক আজিজুল হক জানান, গ্রামগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা হারিয়ে যেতে বসেছে। নতুন প্রজন্মের কাছে পুরনো ঐতিহ্যকে তুলে ধরতে এমন আয়োজন। ১০ বছর ধরে তিনি এমন আয়োজন করে আসছেন। তিনদিন ধরে চলা এ প্রতিযোগতায় চূড়ান্ড রাউন্ড শেষে নওগাঁর আছিয়া চার মাসের ঘোড়ার পিঠে সওয়ার হয়ে মাঠে চক্কর দিয়ে দর্শকদের মোহিত করেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন