খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ইসমাইল হোসেনকে দুদকের করা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
এদিন তাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া তাকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন।
বিমানবন্দর টার্মিনাল থেকে গত ২০ ডিসেম্বর রাত ১০টার দিকে ইসমাইল হোসেনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়। পরে ২১ ডিসেম্বর বিমানবন্দর থানা পুলিশ ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় ইসমাইল হোসেনকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে। এরপর সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে। আসামিপক্ষে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত ইসমাইল হোসেনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে দুই দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, ইসমাঈল হোসেন দায়িত্ব পালনকালে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে ঘুস, বদলি, পদোন্নতি, নিয়োগ বাণিজ্যসহ নানান অনিয়ম ও দুর্নীতিতে অংশগ্রহণ করেছেন মর্মে জানা যায়। দুদকের মামলায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে খাদ্য সচিব ইসমাঈল হোসেনকে সন্দেহজনক আসামি হিসেবে গ্রেফতার দেখানো প্রয়োজন। এ বিষয়ে কমিশনের অনুমোদন রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, তদন্তকালে জানা যায় ইসমাঈল হোসেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের মানিলন্ডারিংয়ের সম্পৃক্ত অপরাধ ‘ঘুস ও দুর্নীতি’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে ছিলেন। পরে দুদকের পক্ষে শুনানি শেষে আদালত তাকে গ্রেফতার দেখান। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত ১৯ ডিসেম্বর সাধন চন্দ্র মজুমদারের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি ৩৪ লাখ ৬৬ হাজার ২৩৮ টাকার অবৈধ সম্পদ ও ব্যাংক হিসাবে ৪৩ কোটি ৪ লাখ ৪৭ হাজার ১৭৫ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলাটি দায়ের করেন সংস্থার সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/ এনআইএন
এদিন তাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া তাকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন।
বিমানবন্দর টার্মিনাল থেকে গত ২০ ডিসেম্বর রাত ১০টার দিকে ইসমাইল হোসেনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়। পরে ২১ ডিসেম্বর বিমানবন্দর থানা পুলিশ ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় ইসমাইল হোসেনকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে। এরপর সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করে। আসামিপক্ষে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত ইসমাইল হোসেনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে দুই দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, ইসমাঈল হোসেন দায়িত্ব পালনকালে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে ঘুস, বদলি, পদোন্নতি, নিয়োগ বাণিজ্যসহ নানান অনিয়ম ও দুর্নীতিতে অংশগ্রহণ করেছেন মর্মে জানা যায়। দুদকের মামলায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে খাদ্য সচিব ইসমাঈল হোসেনকে সন্দেহজনক আসামি হিসেবে গ্রেফতার দেখানো প্রয়োজন। এ বিষয়ে কমিশনের অনুমোদন রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, তদন্তকালে জানা যায় ইসমাঈল হোসেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের মানিলন্ডারিংয়ের সম্পৃক্ত অপরাধ ‘ঘুস ও দুর্নীতি’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে ছিলেন। পরে দুদকের পক্ষে শুনানি শেষে আদালত তাকে গ্রেফতার দেখান। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গত ১৯ ডিসেম্বর সাধন চন্দ্র মজুমদারের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি ৩৪ লাখ ৬৬ হাজার ২৩৮ টাকার অবৈধ সম্পদ ও ব্যাংক হিসাবে ৪৩ কোটি ৪ লাখ ৪৭ হাজার ১৭৫ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলাটি দায়ের করেন সংস্থার সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/ এনআইএন