চাঁদপুরের হরিণা ঘাট এলাকায় মেঘনা নদীতে নোঙর করা একটি পণ্যবাহী নৌযান থেকে পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। এসময় আরো তিন জনকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে ২ জন মারা যান। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল সাতজনে। তাঁদের সবার শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। কারও কারও ছিল গলাকাটা।
নিহতদের মধ্যে রয়েছেন জাহাজের মাস্টার কিবরিয়া (৪৫), ড্রাইভার মাজেদুল (৪০)। বাকিদের নাম জানা যায়নি।
নিহত ও আহতদের সবার মাথায় গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে এ ঘটনার খবর পাওয়া যায়। নৌযানটির নাম এমভি আল-বাকেরা। এর মালিক মেসার্স এইচপি এন্টারপ্রাইজ।
নৌ পুলিশের চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) সৈয়দ মুশফিকুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পণ্যবাহী নৌযানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা সন্দেহ করছেন, শত্রুতা থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
জানা যায়, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯—থেকে কল পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে হাজির হয় পুলিশের একটি দল।
নৌ পুলিশ জানায়, নৌযানটি চাঁদপুর সদর থানার মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। সেটিতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। নিহত ব্যক্তিরা নৌযানটির চালক ও অন্যান্য কর্মী হতে পারেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এসকে
নিহতদের মধ্যে রয়েছেন জাহাজের মাস্টার কিবরিয়া (৪৫), ড্রাইভার মাজেদুল (৪০)। বাকিদের নাম জানা যায়নি।
নিহত ও আহতদের সবার মাথায় গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে এ ঘটনার খবর পাওয়া যায়। নৌযানটির নাম এমভি আল-বাকেরা। এর মালিক মেসার্স এইচপি এন্টারপ্রাইজ।
নৌ পুলিশের চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার (এসপি) সৈয়দ মুশফিকুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পণ্যবাহী নৌযানটিতে থাকা ব্যক্তিদের দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা সন্দেহ করছেন, শত্রুতা থেকে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
জানা যায়, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯—থেকে কল পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে হাজির হয় পুলিশের একটি দল।
নৌ পুলিশ জানায়, নৌযানটি চাঁদপুর সদর থানার মেঘনা নদীতে নোঙর করা অবস্থায় ছিল। সেটিতে সার পরিবহন করা হচ্ছিল। নিহত ব্যক্তিরা নৌযানটির চালক ও অন্যান্য কর্মী হতে পারেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এসকে