তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষের দ্বন্দ্ব নিরসনের বদলে তা আরও উসকে দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন সাদপন্থী আলেমরা। তাঁরা অভিযোগ করেন, মাওলানা মামুনুল হক সংঘাত নিরসনের পরিবর্তে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করেছেন।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থীরা এসব অভিযোগ তুলেন। তাবলিগ জামাতের নিজামুদ্দিন অনুসারীরা এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে তাবলিগের মুরব্বিদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদ এবং কারাবন্দী মুফতি মুআজ বিন নূরের মুক্তির দাবি জানানো হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে সাদপন্থী নেতা শফিক বিন নাঈম বলেন, "তাবলিগের মুরব্বিদের প্রশ্ন করা হলে মামুনুল হক সাহেব নিজে জবাব দেন। অথচ তিনি তাবলিগের কেউ নন। তাঁর ভূমিকা আগুনের মধ্যে পানি ঢালার বদলে কেরোসিন ঢালার মতো।"
তিনি আরও বলেন, "আমরা ভারতপন্থী হলে যুবায়েরপন্থীরা ডাবল ভারতপন্থী। আমরা কখনো রাস্তায় নামি না, কিন্তু তারা সমাবেশ এবং ভাঙচুর করে। প্রশাসনের কাছে তথ্য ছিল যে যুবায়েরপন্থীরা অস্ত্রসহ অবস্থান করছে। অথচ প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।"
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুআজ বিন নূরের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং তাবলিগের কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার পরিবেশ তৈরির দাবি জানানো হয়। এছাড়াও আসন্ন বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভির উপস্থিতি নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।
উপস্থিত ব্যক্তিরা প্রশাসনকে নিরপেক্ষ আচরণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, "তাবলিগ জামাতকে বিতর্কিত করার চেষ্টায় একটি বিশেষ গোষ্ঠী সক্রিয়। এটি বাংলাদেশের ওলামাদের আন্তর্জাতিকভাবে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে।"
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মাসুদুল হক কাসেমী, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক মঞ্জুরুল হক।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদপন্থীরা এসব অভিযোগ তুলেন। তাবলিগ জামাতের নিজামুদ্দিন অনুসারীরা এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে তাবলিগের মুরব্বিদের ওপর হামলা-মামলার প্রতিবাদ এবং কারাবন্দী মুফতি মুআজ বিন নূরের মুক্তির দাবি জানানো হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে সাদপন্থী নেতা শফিক বিন নাঈম বলেন, "তাবলিগের মুরব্বিদের প্রশ্ন করা হলে মামুনুল হক সাহেব নিজে জবাব দেন। অথচ তিনি তাবলিগের কেউ নন। তাঁর ভূমিকা আগুনের মধ্যে পানি ঢালার বদলে কেরোসিন ঢালার মতো।"
তিনি আরও বলেন, "আমরা ভারতপন্থী হলে যুবায়েরপন্থীরা ডাবল ভারতপন্থী। আমরা কখনো রাস্তায় নামি না, কিন্তু তারা সমাবেশ এবং ভাঙচুর করে। প্রশাসনের কাছে তথ্য ছিল যে যুবায়েরপন্থীরা অস্ত্রসহ অবস্থান করছে। অথচ প্রশাসন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।"
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুআজ বিন নূরের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং তাবলিগের কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার পরিবেশ তৈরির দাবি জানানো হয়। এছাড়াও আসন্ন বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভির উপস্থিতি নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।
উপস্থিত ব্যক্তিরা প্রশাসনকে নিরপেক্ষ আচরণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, "তাবলিগ জামাতকে বিতর্কিত করার চেষ্টায় একটি বিশেষ গোষ্ঠী সক্রিয়। এটি বাংলাদেশের ওলামাদের আন্তর্জাতিকভাবে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে।"
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন মাওলানা মাসুদুল হক কাসেমী, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক মঞ্জুরুল হক।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে