মাচায় শিম ও মাচার নিচে আদা-হলুদের চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়েছেন কৃষক মো. রিপন মিয়া। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মিশ্র ফসল প্রদর্শনীতে মাচায় শিম ও মাচার নিচে আদা-হলুদের চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়েছেন ওই কৃষক।
হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলার কচুয়াদি গ্রামে কৃষক মো. রিপন মিয়া একই খেতে ৩ ফসল চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়ে আনন্দিত। এসব ফসল চাষে তাকে পরামর্শ দিয়েছেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শামীমুল হক শামীম।
প্রায় ৩০ শতক জমিতে প্রথমে উন্নত জাতের আদা ও হলুদ চাষ করেন ওই কৃষক। পরে মাচা তৈরি করে শিমের চাষ করেন। শিম বিক্রি প্রায় শেষ। মাসখানের মধ্যে খেত থেকে আদা ও হলুদ সংগ্রহ করে বিক্রি করা যাবে।
সরেজমিনে গেলে কৃষক মো. রিপন মিয়া জানান, প্রায় ৩০ শতক জমিতে ফসল করে আসছিলেন। কিন্তু ভালো ফলন পাচ্ছিলেন না। পরে কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে তিনি আদা ও হলুদ চাষ করেন। এর কিছুদিন পর মাচা তৈরি করে চাষ করেন শিম।
মাচায় উৎপাদিত শিম বিক্রি থেকে তিনি প্রায় ৬০ হাজার টাকা পেয়েছেন। আশা করছেন আদা ও হলুদ বিক্রি থেকে আরও দেড় লক্ষাধিক টাকা পাবেন। এসব চাষে তার প্রায় ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। শেষ হয়েছে শিম বিক্রি। আদা ও হলুদ বিক্রি করতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, চেষ্টা ও শ্রমের মাধ্যমে সফলতা আসে। কৃষক মো. রিপন মিয়া স্বল্প জমিতে মিশ্র ফসল চাষ করে সফলতা দেখিয়ে সেটা প্রমাণ করেছেন। তার দেখাদেখি এখন অনেকেই নিজ নিজ জমিতে মিশ্র ফসল চাষ করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শামীমুল হক শামীম বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলে কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মিশ্র ফসল প্রদর্শনীর মাধ্যমে কৃষক মো. রিপন মিয়াকে পরামর্শ দিয়েছিলাম। তিনি জমি আবাদ করে আদা ও হলুদ চাষ করেন। পাশাপাশি ওপরে মাচা তৈরী করে চাষ করেন শিম। এসব ফসল চাষে তিনি বাম্পার ফলন পেয়েছেন।”
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলার কচুয়াদি গ্রামে কৃষক মো. রিপন মিয়া একই খেতে ৩ ফসল চাষ করে বাম্পার ফলন পেয়ে আনন্দিত। এসব ফসল চাষে তাকে পরামর্শ দিয়েছেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শামীমুল হক শামীম।
প্রায় ৩০ শতক জমিতে প্রথমে উন্নত জাতের আদা ও হলুদ চাষ করেন ওই কৃষক। পরে মাচা তৈরি করে শিমের চাষ করেন। শিম বিক্রি প্রায় শেষ। মাসখানের মধ্যে খেত থেকে আদা ও হলুদ সংগ্রহ করে বিক্রি করা যাবে।
সরেজমিনে গেলে কৃষক মো. রিপন মিয়া জানান, প্রায় ৩০ শতক জমিতে ফসল করে আসছিলেন। কিন্তু ভালো ফলন পাচ্ছিলেন না। পরে কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে তিনি আদা ও হলুদ চাষ করেন। এর কিছুদিন পর মাচা তৈরি করে চাষ করেন শিম।
মাচায় উৎপাদিত শিম বিক্রি থেকে তিনি প্রায় ৬০ হাজার টাকা পেয়েছেন। আশা করছেন আদা ও হলুদ বিক্রি থেকে আরও দেড় লক্ষাধিক টাকা পাবেন। এসব চাষে তার প্রায় ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। শেষ হয়েছে শিম বিক্রি। আদা ও হলুদ বিক্রি করতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, চেষ্টা ও শ্রমের মাধ্যমে সফলতা আসে। কৃষক মো. রিপন মিয়া স্বল্প জমিতে মিশ্র ফসল চাষ করে সফলতা দেখিয়ে সেটা প্রমাণ করেছেন। তার দেখাদেখি এখন অনেকেই নিজ নিজ জমিতে মিশ্র ফসল চাষ করতে আগ্রহী হচ্ছেন।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শামীমুল হক শামীম বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সিলেট অঞ্চলে কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মিশ্র ফসল প্রদর্শনীর মাধ্যমে কৃষক মো. রিপন মিয়াকে পরামর্শ দিয়েছিলাম। তিনি জমি আবাদ করে আদা ও হলুদ চাষ করেন। পাশাপাশি ওপরে মাচা তৈরী করে চাষ করেন শিম। এসব ফসল চাষে তিনি বাম্পার ফলন পেয়েছেন।”
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে