অনেকেই হেলিকপ্টারে করে বউ বাড়িতে নিলেও এবার টাঙ্গাইলের সখীপুরে ঘটল ভিন্ন ঘটনা। বৃদ্ধ মায়ের হেলিকপ্টারে চড়ার স্বপ্ন পূরণ করলেন সৌদি প্রবাসী ছেলে আয়নাল হক।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সখীপুর উপজেলার বড়চওনা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে হেলিকপ্টারটি অবতরণ করে। এর আগে ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে হেলিকপ্টারটি উড্ডয়ন করে। প্রবাসী আয়নাল হকের বাড়ি উপজেলার বড়চওনা গ্রামে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রবাসী আয়নাল হক বলেন, আমি প্রায় ২২ বছর যাবত সৌদি আরবে থাকি। ৪ বছর আগে ছুটিতে দেশে যাওয়ার পর আমার মা তার ইচ্ছার কথা জানান। তারই ধারাবাহিকতায় কিছুদিন আগে ওমরা হজ্জ পালনের উদ্দেশ্যে আমার মা (কমলা খাতুন), স্ত্রী (রত্না আক্তার), আমার ছেলে-মেয়েসহ পরিবারের সদস্যদের সৌদি আরবে নিয়ে আসি। ওমরা পালন শেষে মায়ের ইচ্ছা অনুযায়ী হেলিকপ্টারে চড়িয়ে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে দিতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। মায়ের এ ছোট স্বপ্ন পূরণ করতে পেরে সত্যিই আমার খুব ভালো লাগছে।
এ সময় প্রবাসী আয়নাল হকের মা বলেন, আমার ছেলেরও ইচ্ছা ছিল আমাদের ওমরা হজ্জ পালন শেষে মক্কা মদিনা দেখাবে। এরপর ঢাকা বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে করে দেশে আনবে। আজকে সেই স্বপ্ন পূরণ করেছে আমার ছেলে।
প্রবাসী আয়নাল হকের ভাতিজা মেহেদী হাসান জানান, আজ সকালেই আমার দাদিসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা সৌদি আরব থেকে ঢাকা বিমানবন্দরে আসেন। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসি। আমার দাদির স্বপ্ন পূরণ হয়েছে এবং গ্রামের মানুষ হেলিকপ্টার দেখেছেন। তাতেই ভালো লাগছে।
এদিকে হেলিকপ্টার দেখতে এলাকার উৎসুক জনতার ভিড় জমায়। স্থানীয়রা বলছেন, মায়ের স্বপ্ন পূরণে প্রবাসী ছেলের এমন উদ্যোগ তাদের জন্য সম্মান বয়ে এনেছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সখীপুর উপজেলার বড়চওনা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে হেলিকপ্টারটি অবতরণ করে। এর আগে ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে হেলিকপ্টারটি উড্ডয়ন করে। প্রবাসী আয়নাল হকের বাড়ি উপজেলার বড়চওনা গ্রামে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রবাসী আয়নাল হক বলেন, আমি প্রায় ২২ বছর যাবত সৌদি আরবে থাকি। ৪ বছর আগে ছুটিতে দেশে যাওয়ার পর আমার মা তার ইচ্ছার কথা জানান। তারই ধারাবাহিকতায় কিছুদিন আগে ওমরা হজ্জ পালনের উদ্দেশ্যে আমার মা (কমলা খাতুন), স্ত্রী (রত্না আক্তার), আমার ছেলে-মেয়েসহ পরিবারের সদস্যদের সৌদি আরবে নিয়ে আসি। ওমরা পালন শেষে মায়ের ইচ্ছা অনুযায়ী হেলিকপ্টারে চড়িয়ে ঢাকা বিমানবন্দর থেকে গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে দিতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। মায়ের এ ছোট স্বপ্ন পূরণ করতে পেরে সত্যিই আমার খুব ভালো লাগছে।
এ সময় প্রবাসী আয়নাল হকের মা বলেন, আমার ছেলেরও ইচ্ছা ছিল আমাদের ওমরা হজ্জ পালন শেষে মক্কা মদিনা দেখাবে। এরপর ঢাকা বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে করে দেশে আনবে। আজকে সেই স্বপ্ন পূরণ করেছে আমার ছেলে।
প্রবাসী আয়নাল হকের ভাতিজা মেহেদী হাসান জানান, আজ সকালেই আমার দাদিসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা সৌদি আরব থেকে ঢাকা বিমানবন্দরে আসেন। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসি। আমার দাদির স্বপ্ন পূরণ হয়েছে এবং গ্রামের মানুষ হেলিকপ্টার দেখেছেন। তাতেই ভালো লাগছে।
এদিকে হেলিকপ্টার দেখতে এলাকার উৎসুক জনতার ভিড় জমায়। স্থানীয়রা বলছেন, মায়ের স্বপ্ন পূরণে প্রবাসী ছেলের এমন উদ্যোগ তাদের জন্য সম্মান বয়ে এনেছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে