রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় বাসচাপায় একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। তাঁরা মোটরসাইকেলের আরোহী ছিলেন। শনিবার (২১ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়কে পুঠিয়ার শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- পুঠিয়া উপজেলার কান্দ্রা গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আবু হানিফ (২৫), তাঁর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন (২২) ও শ্যালিকা যুথি খাতুন (১৪)। ফাতেমা ও যুথির বাবার নাম শাহেদ আলী। বাড়ি পুঠিয়ার পালোপাড়া গ্রামে। পুঠিয়ার শিবপুরে অবস্থিত পবা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফিরোজ হোসাইন জানান, বেলা ১টা ২০ মিনিটের দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। একই মোটরসাইকেলে চেপে আবু হানিফ, ফাতেমা ও যুথি রাজশাহীর দিক থেকে পুঠিয়া উপজেলা সদরের দিকে যাচ্ছিলেন। শিবপুরে নাটোরের দিক থেকে রাজশাহীমুখী একটি বাসের সঙ্গে তাঁদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। বাসটি তাঁদের চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে তিনজন গুরুতর আহত হন।
এ সময় তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই হানিফ ও যুথি মারা যান। এ কারণে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে থেকেই তাঁদের মরদেহ বাড়ি নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা। আর ফাতেমাকে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেলে ফাতেমাও মারা যান।
এসআই ফিরোজ হোসাইন জানান, চাপা দিয়ে পালিয়ে যাওয়া বাসটিকে শনাক্ত করতে তাঁরা বিভিন্ন স্থানের ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ফুটেজ দেখছেন। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
নিহতরা হলেন- পুঠিয়া উপজেলার কান্দ্রা গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আবু হানিফ (২৫), তাঁর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন (২২) ও শ্যালিকা যুথি খাতুন (১৪)। ফাতেমা ও যুথির বাবার নাম শাহেদ আলী। বাড়ি পুঠিয়ার পালোপাড়া গ্রামে। পুঠিয়ার শিবপুরে অবস্থিত পবা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফিরোজ হোসাইন জানান, বেলা ১টা ২০ মিনিটের দিকে দুর্ঘটনাটি ঘটে। একই মোটরসাইকেলে চেপে আবু হানিফ, ফাতেমা ও যুথি রাজশাহীর দিক থেকে পুঠিয়া উপজেলা সদরের দিকে যাচ্ছিলেন। শিবপুরে নাটোরের দিক থেকে রাজশাহীমুখী একটি বাসের সঙ্গে তাঁদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। বাসটি তাঁদের চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে তিনজন গুরুতর আহত হন।
এ সময় তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই হানিফ ও যুথি মারা যান। এ কারণে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে থেকেই তাঁদের মরদেহ বাড়ি নিয়ে যান পরিবারের সদস্যরা। আর ফাতেমাকে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেলে ফাতেমাও মারা যান।
এসআই ফিরোজ হোসাইন জানান, চাপা দিয়ে পালিয়ে যাওয়া বাসটিকে শনাক্ত করতে তাঁরা বিভিন্ন স্থানের ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ফুটেজ দেখছেন। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে