গাজীপুরের শ্রীপুরে বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মা ও ছেলে দগ্ধ হয়েছেন। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি (উত্তরপাড়া) এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
স্বজনরা দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেওয়া হয়।
দগ্ধরা হলেন– ওই এলাকার আবুল হাশেম প্রধানের স্ত্রী শামসুন্নাহার (৩২) এবং তার ছেলে সানোয়ার হোসেন প্রধান (১২)।
শামসুন্নাহারের ভাই মহিউদ্দিন জানান, বেলা ১১টার দিকে তার বোন রান্নাঘরে রান্না করতে যান। ডুপ্লেক্স বাড়ির দোতলায় রান্নাঘরসহ সব ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ ছিল। চুলায় আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে পুরো ঘরে আগুন ধরে যায়। ঘরের বিভিন্ন মামলামাল চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। রান্নাঘরের জানালা নিচতলায় পড়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, লিকেজ হয়ে ঘরে গ্যাস ছড়িয়ে যেতে পারে। এ কারণে আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মাওনা চৌরাস্তা আলহেরা হাসপাতালের ব্যবস্থাপক মুসা কলিমুল্লাহ জানান, শামসুন্নাহার এবং তার ছেলে সানোয়ার হোসেন প্রধানকে তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনরা। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক দগ্ধদের গাড়িতে রেখেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে রেফার্ড করা হয়েছে। শামসুন্নাহারের ৯০ ভাগ এবং তার ছেলে সানোয়ারের মুখমণ্ডল দগ্ধ হয়েছে।
শ্রীপুরের মাওনা ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের বিষয়ে আমাদের কেউ জানাননি। আপনাদের (সাংবাদিক) মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল জানান, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের বিষয়ে কেউ পুলিশকে অবহিত করেনি।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
স্বজনরা দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নেওয়া হয়।
দগ্ধরা হলেন– ওই এলাকার আবুল হাশেম প্রধানের স্ত্রী শামসুন্নাহার (৩২) এবং তার ছেলে সানোয়ার হোসেন প্রধান (১২)।
শামসুন্নাহারের ভাই মহিউদ্দিন জানান, বেলা ১১টার দিকে তার বোন রান্নাঘরে রান্না করতে যান। ডুপ্লেক্স বাড়ির দোতলায় রান্নাঘরসহ সব ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ ছিল। চুলায় আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে পুরো ঘরে আগুন ধরে যায়। ঘরের বিভিন্ন মামলামাল চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। রান্নাঘরের জানালা নিচতলায় পড়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, লিকেজ হয়ে ঘরে গ্যাস ছড়িয়ে যেতে পারে। এ কারণে আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মাওনা চৌরাস্তা আলহেরা হাসপাতালের ব্যবস্থাপক মুসা কলিমুল্লাহ জানান, শামসুন্নাহার এবং তার ছেলে সানোয়ার হোসেন প্রধানকে তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনরা। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক দগ্ধদের গাড়িতে রেখেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে রেফার্ড করা হয়েছে। শামসুন্নাহারের ৯০ ভাগ এবং তার ছেলে সানোয়ারের মুখমণ্ডল দগ্ধ হয়েছে।
শ্রীপুরের মাওনা ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের বিষয়ে আমাদের কেউ জানাননি। আপনাদের (সাংবাদিক) মাধ্যমে জানতে পারলাম। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল জানান, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের বিষয়ে কেউ পুলিশকে অবহিত করেনি।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে