
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় পাইকারি আড়তে শত শত মণ খিড়া আমদানি হচ্ছে। তবে প্রত্যাশা অনুযায়ী দাম পাচ্ছে না কৃষকরা। প্রতি মণ খিড়া ১০০০ থেকে ১১০০ টাকা দরে কেনাবেচা হচ্ছে। উল্লাপাড়ার বর্ধনগাছা এলাকার খিড়া ফসল কেনাবেচায় পাইকারী আড়ত দুটিতে এ দামে কেনাবেচা হচ্ছে। তবুও কৃষকরা খুশি বলে জানা গেছে।
উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানা গেছে এবারের মৌসুমে ২৪০ হেক্টর পরিমাণ জমিতে খিড়া আবাদ হয়েছে। উপজেলার কয়ড়া , মাহেনপুর, বড় পাঙ্গাসী ও উধুনিয়া ইউনিয়ন এলাকায় সবচেয়ে বেশী পরিমাণ জমিতে খিড়া আবাদ হয়েছে। কৃষকরা দেশীয় ও হাইব্রিড দুই জাতের খিড়ার আবাদ করেছেন।
এর মধ্যে বেশী পরিমাণ জমিতে হাইব্রিড জাতের খিড়া আবাদ হয়েছে বলে জানা গেছে। বড় পাঙ্গাসী ইউনিয়নের খাদুলী, উধুনিয়া ইউনিয়নের বাগমারা, কয়ড়া ইউনিয়নর রতনদিয়ার, ভাগলপুর ও সড়াতলা মাঠের বহু জমিতে কৃষকেরা দুই জাতেরই খিড়া ফসলের আবাদ করেছেন। এখন সেসব জমির খিড়া ফসল আড়তগুলো ছাড়াও এলাকার হাট বাজারে পাইকারী দরে কেনাবেচা হচ্ছে।
উপজেলার বর্ধনগাছা মাড়ে খিড়া আড়তে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর ) দুপুরে গিয়ে দেখা গেছে ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে খিড়া কিনছেন। কৃষকেরা ভ্যান, ট্রলি ছাড়াও নানা বাহনে খিড়া আনছেন। ব্যবসায়ীরা দর দাম মিটিয়ে কিনে নেয়া খিড়া মোকাম বাজারে পাঠানোর জন্য পানিতে ধুয়ে তা বস্তাজাত করছেন।
এক মণ খিড়া ১০০০ টাকা থেকে ১১০০ টাকা দরের মধ্যে কেনাবেচা হচ্ছে। কৃষক আনছার আলী জানান, তিনি প্রথম দিকে দেড় হাজার টাকা মণ দরে বেচেছেন। সে সময় আড়তে আমদানি কম ছিল। তিনি শুক্রবার সাড়ে চার মণ খিড়া এনে এক হাজার আশি টাকা দরে বিক্রি করেন।
কৃষক আনছার আলীসহ কয়েকজন কৃষক খিড়ার বর্তমান দামে মোটামুটি খুশি বলে জানান। এখানকার দুই আড়তে শত শত মণ খিড়া আমদানি ও কেনাবেচা হয়। এখান থেকে খিড়া সরাসরি ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন মোকামে নিয়ে পাইকারী বিক্রি করা হয়। খিড়া ব্যবসায়ীদের কয়েকজন বলেন সব মোকামে খিড়ার চাহিদা বেশি।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানা গেছে এবারের মৌসুমে ২৪০ হেক্টর পরিমাণ জমিতে খিড়া আবাদ হয়েছে। উপজেলার কয়ড়া , মাহেনপুর, বড় পাঙ্গাসী ও উধুনিয়া ইউনিয়ন এলাকায় সবচেয়ে বেশী পরিমাণ জমিতে খিড়া আবাদ হয়েছে। কৃষকরা দেশীয় ও হাইব্রিড দুই জাতের খিড়ার আবাদ করেছেন।
এর মধ্যে বেশী পরিমাণ জমিতে হাইব্রিড জাতের খিড়া আবাদ হয়েছে বলে জানা গেছে। বড় পাঙ্গাসী ইউনিয়নের খাদুলী, উধুনিয়া ইউনিয়নের বাগমারা, কয়ড়া ইউনিয়নর রতনদিয়ার, ভাগলপুর ও সড়াতলা মাঠের বহু জমিতে কৃষকেরা দুই জাতেরই খিড়া ফসলের আবাদ করেছেন। এখন সেসব জমির খিড়া ফসল আড়তগুলো ছাড়াও এলাকার হাট বাজারে পাইকারী দরে কেনাবেচা হচ্ছে।
উপজেলার বর্ধনগাছা মাড়ে খিড়া আড়তে শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর ) দুপুরে গিয়ে দেখা গেছে ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে খিড়া কিনছেন। কৃষকেরা ভ্যান, ট্রলি ছাড়াও নানা বাহনে খিড়া আনছেন। ব্যবসায়ীরা দর দাম মিটিয়ে কিনে নেয়া খিড়া মোকাম বাজারে পাঠানোর জন্য পানিতে ধুয়ে তা বস্তাজাত করছেন।
এক মণ খিড়া ১০০০ টাকা থেকে ১১০০ টাকা দরের মধ্যে কেনাবেচা হচ্ছে। কৃষক আনছার আলী জানান, তিনি প্রথম দিকে দেড় হাজার টাকা মণ দরে বেচেছেন। সে সময় আড়তে আমদানি কম ছিল। তিনি শুক্রবার সাড়ে চার মণ খিড়া এনে এক হাজার আশি টাকা দরে বিক্রি করেন।
কৃষক আনছার আলীসহ কয়েকজন কৃষক খিড়ার বর্তমান দামে মোটামুটি খুশি বলে জানান। এখানকার দুই আড়তে শত শত মণ খিড়া আমদানি ও কেনাবেচা হয়। এখান থেকে খিড়া সরাসরি ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন মোকামে নিয়ে পাইকারী বিক্রি করা হয়। খিড়া ব্যবসায়ীদের কয়েকজন বলেন সব মোকামে খিড়ার চাহিদা বেশি।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে