বাংলা স্কুপ, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
বস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, পুলিশের ৭.৬২ এমএম রাইফেল ব্যবহারের বিষয়ে দেওয়া আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে মিডিয়ায় উপস্থাপন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘পুলিশকে দানব বানানো হয়েছে। ৭.৬২ এমএম রাইফেল দেওয়া হয়েছে। এটা তদন্ত করবো বলেছি। কিন্তু এ নিয়ে আমাকে উদ্ধৃত করা হয়েছে যে ‘আমি জানি না’। আমাকে ভুল উদ্ধৃত করা হয়েছে।’
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এম সাখাওয়াত বলেন, ‘পুলিশের হাতে কারা এই রাইফেল দিয়েছে, সেটা তদন্ত করা দরকার। আমি তদন্ত করতে বলেছি, কেন দেওয়া হলো? উৎস জানি না, তা বলিনি।’
উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, ‘পুলিশ সদস্যদের হাতে ৭.৬২ এমএম রাইফেল আছে সেটা মেনে নিলাম কিন্তু সিভিল পোশাকে কারা আনসার গেটের মধ্যে গিয়ে গুলি করেছে?’
তিনি বলেন, ‘এটা খুবই মারাত্মক। তার মানে আমরা সিভিলিয়ানকেও আর্মড করেছি। যে অস্ত্র সিভিলিয়ানের হাতে যাওয়ার কথা নয়। যে অস্ত্র পুলিশ-র্যাবকে অথরাইজড করা হয়েছিল, সেই অস্ত্র কীভাবে বাইরে গেলো! আমি এই ধরনের স্বৈরাচারব্যবস্থা দেখিনি।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর শুরুতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে গত ১২ আগস্ট সিএমএইচ হাসপাতালে আহত আনসার সদস্যদের দেখতে যান।
ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আহত আনসার সদস্যদের বক্তব্য শুনে আমার কাছে আশ্চর্য লাগছে। পুলিশের ফায়ার (গুলি) কম লাগছে তাদের। সিভিলিয়ান পোশাকে ৭.৬২ এমএম রাইফেলের গুলি লেগেছে। ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন দরকার। এরা কারা? কাদের হাতে ৭.৬২ এমএম রাইফেল গেলো? চিকিৎসকরা দেখালেন ৭.৬২ পুরো বুলেট। এটা খুবই উদ্বেগজনক।’
ডেস্ক/এসকে
বস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, পুলিশের ৭.৬২ এমএম রাইফেল ব্যবহারের বিষয়ে দেওয়া আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে মিডিয়ায় উপস্থাপন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘পুলিশকে দানব বানানো হয়েছে। ৭.৬২ এমএম রাইফেল দেওয়া হয়েছে। এটা তদন্ত করবো বলেছি। কিন্তু এ নিয়ে আমাকে উদ্ধৃত করা হয়েছে যে ‘আমি জানি না’। আমাকে ভুল উদ্ধৃত করা হয়েছে।’
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এম সাখাওয়াত বলেন, ‘পুলিশের হাতে কারা এই রাইফেল দিয়েছে, সেটা তদন্ত করা দরকার। আমি তদন্ত করতে বলেছি, কেন দেওয়া হলো? উৎস জানি না, তা বলিনি।’
উপদেষ্টা প্রশ্ন তোলেন, ‘পুলিশ সদস্যদের হাতে ৭.৬২ এমএম রাইফেল আছে সেটা মেনে নিলাম কিন্তু সিভিল পোশাকে কারা আনসার গেটের মধ্যে গিয়ে গুলি করেছে?’
তিনি বলেন, ‘এটা খুবই মারাত্মক। তার মানে আমরা সিভিলিয়ানকেও আর্মড করেছি। যে অস্ত্র সিভিলিয়ানের হাতে যাওয়ার কথা নয়। যে অস্ত্র পুলিশ-র্যাবকে অথরাইজড করা হয়েছিল, সেই অস্ত্র কীভাবে বাইরে গেলো! আমি এই ধরনের স্বৈরাচারব্যবস্থা দেখিনি।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর শুরুতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে গত ১২ আগস্ট সিএমএইচ হাসপাতালে আহত আনসার সদস্যদের দেখতে যান।
ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আহত আনসার সদস্যদের বক্তব্য শুনে আমার কাছে আশ্চর্য লাগছে। পুলিশের ফায়ার (গুলি) কম লাগছে তাদের। সিভিলিয়ান পোশাকে ৭.৬২ এমএম রাইফেলের গুলি লেগেছে। ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন দরকার। এরা কারা? কাদের হাতে ৭.৬২ এমএম রাইফেল গেলো? চিকিৎসকরা দেখালেন ৭.৬২ পুরো বুলেট। এটা খুবই উদ্বেগজনক।’
ডেস্ক/এসকে