বাংলা স্কুপ, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সুফি দরগাহ ও মাজারে হামলাকারী দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়েছে সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধর্মীয় উপাসনালয় এবং সাংস্কৃতিক স্থাপনাগুলো রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হামলায় জড়িত অশুভ চক্রকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।
শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে সরকারের এই অবস্থানের কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে কিছু দুর্বৃত্ত দেশের সুফি দরগাহ এবং মাজারে হামলা চালিয়েছে, যা সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার যে কোনো ধরনের বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য এবং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনা ও সুফি দরগাহের হামলার কঠোর নিন্দা জানায়।
বাংলাদেশ হাজার হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সকল ধর্ম-বিশ্বাসী মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
সম্প্রীতি বিঘ্নকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর অবস্থানের কথা উল্লেখ করে এতে আরো বলা হয়, আমরা বাংলাদেশকে এই সৌহার্দপূর্ণ সম্প্রীতির দেশ হিসেবে রাখব এবং ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহিষ্ণুতা ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার যেকোনো চেষ্টা সরকার দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করবে।
ডেস্ক/এসকে
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সুফি দরগাহ ও মাজারে হামলাকারী দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়েছে সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধর্মীয় উপাসনালয় এবং সাংস্কৃতিক স্থাপনাগুলো রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হামলায় জড়িত অশুভ চক্রকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।
শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে সরকারের এই অবস্থানের কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, সাম্প্রতিক সময়ে কিছু দুর্বৃত্ত দেশের সুফি দরগাহ এবং মাজারে হামলা চালিয়েছে, যা সরকারের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার যে কোনো ধরনের বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য এবং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনা ও সুফি দরগাহের হামলার কঠোর নিন্দা জানায়।
বাংলাদেশ হাজার হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সকল ধর্ম-বিশ্বাসী মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
সম্প্রীতি বিঘ্নকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের কঠোর অবস্থানের কথা উল্লেখ করে এতে আরো বলা হয়, আমরা বাংলাদেশকে এই সৌহার্দপূর্ণ সম্প্রীতির দেশ হিসেবে রাখব এবং ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহিষ্ণুতা ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার যেকোনো চেষ্টা সরকার দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করবে।
ডেস্ক/এসকে