বাংলা স্কুপ, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
সাভারের আশুলিয়া থানার সামনে গত ৫ আগস্ট মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার পুলিশ পরিদর্শক আরাফাত হোসেনকে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তাকে আশুলিয়া থানায় সোপর্দ করা হয়।
র্যাব জানায়, ওই ঘটনায় মামলা হওয়ার পর থেকে ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব। পরে গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে তাকে আফতাবনগর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে আনা হয় র্যাব- ৪ এর কার্যালয়ে। পরে সেখান থেকে দুপুরে তাকে আশুলিয়া থানায় সোপর্দ করা হয়।
এর আগে ভোরে রাজধানীর আফতাবনগর থেকে র্যাব-৩ এর একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে।আরাফাতকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করে র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস জানিয়েছিলেন, গত ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানার সামনে মরদেহ পোড়ানোর ঘটনার ভিডিও দেশ-বিদেশে মানুষকে নাড়া দেয়। এতে ব্যাপক সমালোচনা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদন্তে উঠে আসে যে, এ মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় সম্পৃক্ত ছিলেন ইন্সপেক্টর আরাফাত হোসেন। এরপর আত্মগোপনে চলে যান তিনি। ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আজ রাজধানীর আফতাবনগর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
একটি ভ্যানে মরদেহের স্তূপ করছে পুলিশ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওতে থাকা দেয়াল, পোস্টার ও ঘটনাস্থল দেখে নিশ্চিত হওয়া গেছে এটি আশুলিয়া থানার সামনের ভিডিও।
ভিডিওতে মরদেহের স্তূপ করা এক পুলিশ সদস্যকে দেখা যায়। পরে জানা যায়, তিনি হলেন ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) আরাফাত হোসেন। তার গ্রামের বাড়ি বরিশালে। প্রায় দুই বছর আগে ঢাকা জেলার গোয়েন্দা বিভাগে যোগ দেন তিনি। সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর থেকে আত্মগোপনে চলে যান তিনি। বন্ধ ছিল মোবাইল ফোনও।
ডেস্ক/এসকে
সাভারের আশুলিয়া থানার সামনে গত ৫ আগস্ট মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার পুলিশ পরিদর্শক আরাফাত হোসেনকে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তাকে আশুলিয়া থানায় সোপর্দ করা হয়।
র্যাব জানায়, ওই ঘটনায় মামলা হওয়ার পর থেকে ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব। পরে গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে তাকে আফতাবনগর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে আনা হয় র্যাব- ৪ এর কার্যালয়ে। পরে সেখান থেকে দুপুরে তাকে আশুলিয়া থানায় সোপর্দ করা হয়।
এর আগে ভোরে রাজধানীর আফতাবনগর থেকে র্যাব-৩ এর একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করে।আরাফাতকে গ্রেপ্তারের তথ্য নিশ্চিত করে র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস জানিয়েছিলেন, গত ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানার সামনে মরদেহ পোড়ানোর ঘটনার ভিডিও দেশ-বিদেশে মানুষকে নাড়া দেয়। এতে ব্যাপক সমালোচনা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তদন্তে উঠে আসে যে, এ মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় সম্পৃক্ত ছিলেন ইন্সপেক্টর আরাফাত হোসেন। এরপর আত্মগোপনে চলে যান তিনি। ওই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আজ রাজধানীর আফতাবনগর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
একটি ভ্যানে মরদেহের স্তূপ করছে পুলিশ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওতে থাকা দেয়াল, পোস্টার ও ঘটনাস্থল দেখে নিশ্চিত হওয়া গেছে এটি আশুলিয়া থানার সামনের ভিডিও।
ভিডিওতে মরদেহের স্তূপ করা এক পুলিশ সদস্যকে দেখা যায়। পরে জানা যায়, তিনি হলেন ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) আরাফাত হোসেন। তার গ্রামের বাড়ি বরিশালে। প্রায় দুই বছর আগে ঢাকা জেলার গোয়েন্দা বিভাগে যোগ দেন তিনি। সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর থেকে আত্মগোপনে চলে যান তিনি। বন্ধ ছিল মোবাইল ফোনও।
ডেস্ক/এসকে