বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস। এসময় এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সময়ে ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের কোটা সুবিধা চালু রাখতে সুইডেনের সহযোগিতা কামনা করেন উপদেষ্টা।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাৎকালে তারা দুই দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
সাক্ষাৎকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগবান্ধব ডেস্টিনেশন (গন্তব্য)। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো শ্রম সংস্কার কমিশন। শ্রমিকদের জন্য উত্তম কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
সুইডেন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এ দেশের মানুষের জন্য কর্মক্ষেত্র তৈরি ও স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগের মাধ্যমে সুইডেন সম্পর্ককে আরও বেগবান করতে পারে। এসময় তিনি এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সময়ে ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের কোটা সুবিধা চালু রাখতে সুইডেনের সহযোগিতা কামনা করেন।
সুইডিশ রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে সুইডেনের কিছু কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ভবিষ্যতে ট্রেডিশনাল, কমার্সিয়াল ও ইকোনমিক খাতে কাজের পরিমাণ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
এসময় তিনি সুইডেনে তৈরি পোশাকপণ্য ছাড়াও অন্য পণ্যের বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সাক্ষাৎকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রহিম খান ও কাওসার নাজনীন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাৎকালে তারা দুই দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
সাক্ষাৎকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগবান্ধব ডেস্টিনেশন (গন্তব্য)। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো শ্রম সংস্কার কমিশন। শ্রমিকদের জন্য উত্তম কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
সুইডেন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বের সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এ দেশের মানুষের জন্য কর্মক্ষেত্র তৈরি ও স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগের মাধ্যমে সুইডেন সম্পর্ককে আরও বেগবান করতে পারে। এসময় তিনি এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সময়ে ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের কোটা সুবিধা চালু রাখতে সুইডেনের সহযোগিতা কামনা করেন।
সুইডিশ রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে সুইডেনের কিছু কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ভবিষ্যতে ট্রেডিশনাল, কমার্সিয়াল ও ইকোনমিক খাতে কাজের পরিমাণ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
এসময় তিনি সুইডেনে তৈরি পোশাকপণ্য ছাড়াও অন্য পণ্যের বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সাক্ষাৎকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুর রহিম খান ও কাওসার নাজনীন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে