বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) থেকে প্রি পেইড মিটার স্থাপনের কাজ শুরু করতে দেওয়া হবে, এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘ প্রায় সাড়ে ১২ ঘণ্টা পর বিদ্যুৎ পেলো জেনেভা ক্যাম্পবাসী। রাত সোয়া ৯টা নাগাদ বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)।
এর আগে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকা এবং প্রি পেইড মিটার স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা না রাখায় জেনেভা ক্যাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় ডিপিডিসি।
ডিপিডিসির শ্যামলী কন্ট্রোলের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে আজাদ বলেন, বকেয়া বিলের ইস্যু তো ছিলই, এর সঙ্গে আমরা বারবার বলছিলাম প্রি পেইড মিটার স্থাপন করতে দিতে। কিন্তু তা তারা দিচ্ছিল না। এদিকে বকেয়া বিদ্যুৎ বিল বেড়েই যাচ্ছে। আমরা বাধ্য হয়ে সকালে লাইন কেটে দেই। রাতে ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা শওকত সাহেব ক্যাম্পের পক্ষে প্রি পেইড মিটার স্থাপনের বিষয়ে লিখিত দেওয়ার পর আমরা আবার লাইন চালু করে দিয়েছি।
জানা যায়, শুধু রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পেই বকেয়া বিলের পরিমাণ ১৪০ কোটি টাকা। জেনেভা ক্যাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগের বিষয়ে আদালতে একটি মামলা ছিল। সে মামলা কয়েক মাস আগেই নিষ্পত্তি হয়েছে। সরকারের পক্ষে রায় দিয়েছে আদালত, ফলে জেনেভা ক্যাম্পের বাসিন্দাদেরই বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে হবে।
ডিপিডিসি জানায়, ১৫-২০ দিন আগে তারা ক্যাম্প নেতাদের সঙ্গে মিটিং করেছে। তাদের লিখিত চিঠিও দিয়েছে। ডিপিডিসি বলেছিল, প্রথমে দোকানপাট, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে মিটার নিতে, এরপর আবাসিকে মিটার। এজন্য তাদের সময়ও দেওয়া হয়। তবে সে সময় পার হয়ে গেছে, তারা কোনও উদ্যোগ নেয়নি। ফলে শ্যামলী জোনের কর্মকর্তারা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
এর আগে মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকা এবং প্রি পেইড মিটার স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা না রাখায় জেনেভা ক্যাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় ডিপিডিসি।
ডিপিডিসির শ্যামলী কন্ট্রোলের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে আজাদ বলেন, বকেয়া বিলের ইস্যু তো ছিলই, এর সঙ্গে আমরা বারবার বলছিলাম প্রি পেইড মিটার স্থাপন করতে দিতে। কিন্তু তা তারা দিচ্ছিল না। এদিকে বকেয়া বিদ্যুৎ বিল বেড়েই যাচ্ছে। আমরা বাধ্য হয়ে সকালে লাইন কেটে দেই। রাতে ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকা শওকত সাহেব ক্যাম্পের পক্ষে প্রি পেইড মিটার স্থাপনের বিষয়ে লিখিত দেওয়ার পর আমরা আবার লাইন চালু করে দিয়েছি।
জানা যায়, শুধু রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পেই বকেয়া বিলের পরিমাণ ১৪০ কোটি টাকা। জেনেভা ক্যাম্পের বিদ্যুৎ সংযোগের বিষয়ে আদালতে একটি মামলা ছিল। সে মামলা কয়েক মাস আগেই নিষ্পত্তি হয়েছে। সরকারের পক্ষে রায় দিয়েছে আদালত, ফলে জেনেভা ক্যাম্পের বাসিন্দাদেরই বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করতে হবে।
ডিপিডিসি জানায়, ১৫-২০ দিন আগে তারা ক্যাম্প নেতাদের সঙ্গে মিটিং করেছে। তাদের লিখিত চিঠিও দিয়েছে। ডিপিডিসি বলেছিল, প্রথমে দোকানপাট, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে মিটার নিতে, এরপর আবাসিকে মিটার। এজন্য তাদের সময়ও দেওয়া হয়। তবে সে সময় পার হয়ে গেছে, তারা কোনও উদ্যোগ নেয়নি। ফলে শ্যামলী জোনের কর্মকর্তারা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন