বাংলা স্কুপ, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
দুই দিন ধরে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। চলমান মৌসুমে এটি একদিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টির রেকর্ড। এই বৃষ্টি আরও দুইদিন থাকতে পারে। এদিকে, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে পৃথক স্থানে পাহাড় ধসে দুই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
টানা ভারী বর্ষণে কক্সবাজার শহরে অধিকাংশ এলাকা ডুবে গেছে। প্রধান সড়কসহ জেলায় অন্তত ৩৫টি উপসড়ক বৃষ্টির পানিতে ডুবে কয়েক শ দোকানপাটের মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। হাজারো ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হওয়ায় মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
জলাবদ্ধতার কারণে সৈকতে হোটেল মোটেল জোনের ১০টি সড়ক ডুবে গেছে। পাঁচ শতাধিক হোটেল মোটেলের সহস্রাধিক পর্যটক আটকা পড়েছেন। টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ দেড় হাজারের বেশি ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়ে গেছে। এতে অন্তত ছয় হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি ও চিংড়ির ঘের।
ভারী বর্ষণের কারণে জেলার বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ১০টি পাহাড়ে বড় বড় ফাটল দেখা দিয়েছে। বেশ কিছু অংশে ভূমি ধসের ঘটনাও ঘটছে। পাহাড় ধসে কক্সবাজার সদর এবং উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই পরিবারের ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভোররাত ৩টায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের দক্ষিণ ডিককূল এলাকায় মারা গেছেন মা ও দুই মেয়ে এবং উখিয়া উপজেলার ১৪ নম্বর হাকিমপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মারা গেছেন তিন সহোদর।
এদিকে, বঙ্গোপসাগর এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে আবহাওয়াবিদ আব্দুল হান্নান বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ অবস্থান করায় দেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।’
ডেস্ক/এসকে
দুই দিন ধরে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। চলমান মৌসুমে এটি একদিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টির রেকর্ড। এই বৃষ্টি আরও দুইদিন থাকতে পারে। এদিকে, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে পৃথক স্থানে পাহাড় ধসে দুই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
টানা ভারী বর্ষণে কক্সবাজার শহরে অধিকাংশ এলাকা ডুবে গেছে। প্রধান সড়কসহ জেলায় অন্তত ৩৫টি উপসড়ক বৃষ্টির পানিতে ডুবে কয়েক শ দোকানপাটের মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। হাজারো ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হওয়ায় মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
জলাবদ্ধতার কারণে সৈকতে হোটেল মোটেল জোনের ১০টি সড়ক ডুবে গেছে। পাঁচ শতাধিক হোটেল মোটেলের সহস্রাধিক পর্যটক আটকা পড়েছেন। টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ দেড় হাজারের বেশি ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়ে গেছে। এতে অন্তত ছয় হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। তলিয়ে গেছে ফসলি জমি ও চিংড়ির ঘের।
ভারী বর্ষণের কারণে জেলার বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ১০টি পাহাড়ে বড় বড় ফাটল দেখা দিয়েছে। বেশ কিছু অংশে ভূমি ধসের ঘটনাও ঘটছে। পাহাড় ধসে কক্সবাজার সদর এবং উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই পরিবারের ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভোররাত ৩টায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের দক্ষিণ ডিককূল এলাকায় মারা গেছেন মা ও দুই মেয়ে এবং উখিয়া উপজেলার ১৪ নম্বর হাকিমপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মারা গেছেন তিন সহোদর।
এদিকে, বঙ্গোপসাগর এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে আবহাওয়াবিদ আব্দুল হান্নান বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ অবস্থান করায় দেশের চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।’
ডেস্ক/এসকে