গাজীপুরের সারাব এলাকায় বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের ১৬টি কারখানায় বন্ধ (লে-অফ) ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেক্সিমকোর শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শিল্প পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন গাজীপুরের বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের ১৬টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বন্ধের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, কারখানাগুলোতে অর্ডার না থাকা ও কারখানার নামে ব্যাংকে পর্যাপ্ত ঋণখেলাপি থাকায় আর পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিমিটেড ও গার্মেন্টসের ১৬টি প্রতিষ্ঠানে ১৬ ডিসেম্বর থেকে শ্রম আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা মোতাবেক বন্ধ থাকবে।
বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের পক্ষ থেকে ১৫ ডিসেম্বর একটি নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশে বলা হয়, বেক্সিমকোতে কর্মরত সব কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের বিশেষ অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, বর্তমানে কারখানায় কোনো কাজ না থাকায় ১৬ ডিসেম্বর থেকে শ্রম আইন অনুযায়ী লে-অফ থাকবে। লে-অফ থাকাকালে শ্রমিকদের সশরীর কারখানায় এসে হাজিরা দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভায় বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওসমান কাদের চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, লে-অফ চলাকালে শ্রমিকদের আইন অনুযায়ী মজুরি দেওয়া হবে এবং তাঁদের সশরীর কারখানায় হাজিরা দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবু তালেব বলেন, বেক্সিমকোর ১৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রমিকদের পাওনাও তাঁরা দিয়ে দেবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন। তবে কোনো ধরনের শ্রমিক অসন্তোষ নেই। পরিবেশ শান্ত আছে। তিনি বলেন, শিল্পপুলিশের সদস্যরা কারখানা এলাকায় টহলে আছেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এএইচ/ এসকে
কারখানা কর্তৃপক্ষ ও শিল্প পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন গাজীপুরের বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের ১৬টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বন্ধের কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, কারখানাগুলোতে অর্ডার না থাকা ও কারখানার নামে ব্যাংকে পর্যাপ্ত ঋণখেলাপি থাকায় আর পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য বেক্সিমকো টেক্সটাইল লিমিটেড ও গার্মেন্টসের ১৬টি প্রতিষ্ঠানে ১৬ ডিসেম্বর থেকে শ্রম আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা মোতাবেক বন্ধ থাকবে।
বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের পক্ষ থেকে ১৫ ডিসেম্বর একটি নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিশে বলা হয়, বেক্সিমকোতে কর্মরত সব কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের বিশেষ অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, বর্তমানে কারখানায় কোনো কাজ না থাকায় ১৬ ডিসেম্বর থেকে শ্রম আইন অনুযায়ী লে-অফ থাকবে। লে-অফ থাকাকালে শ্রমিকদের সশরীর কারখানায় এসে হাজিরা দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভায় বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওসমান কাদের চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, লে-অফ চলাকালে শ্রমিকদের আইন অনুযায়ী মজুরি দেওয়া হবে এবং তাঁদের সশরীর কারখানায় হাজিরা দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবু তালেব বলেন, বেক্সিমকোর ১৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রমিকদের পাওনাও তাঁরা দিয়ে দেবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন। তবে কোনো ধরনের শ্রমিক অসন্তোষ নেই। পরিবেশ শান্ত আছে। তিনি বলেন, শিল্পপুলিশের সদস্যরা কারখানা এলাকায় টহলে আছেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এএইচ/ এসকে