সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় কৃষকেরা এখন বোরো ( ইরি ) ধান বীজতলা করছেন। এলাকার বীজ দোকান থেকে কৃষকেরা নানা জাতের ধান বীজ কিনে বীজতলা করছেন। ধান বীজ বিভিন্ন দরে কেনাবেচা হচ্ছে । সবচেয়ে বেশী চাহিদা হলো উফসি জাতের ধান বীজ। অনেক এলাকায় কৃষক বীজতলায় ছাই ব্যবহার করছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো হয় এবারের মৌসুমে বোরো ধান ফসলের আবাদে এক হাজার ৫১৫ হেক্টরে বীজতলার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। উপজেলার প্রায় সব এলাকাতেই কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা করছেন। কৃষকেরা বেশী হারে ফলনশীল নানা জাতের ধান বীজ কিনে বীজতলা করছেন।
সলঙ্গা ইউনিয়নের আঙ্গারু গ্রামের কৃষক ইকরাম মন্ডল বোরো ধান ফসলের আবাদে নিজ জমিতে বীজতলা করেছেন। তিনি বীজতলার জন্য বেশী হারে ফলনশীল শুভলতা, ছক্কা ও বি আর ১০১ জাতের ধান বীজ সলঙ্গার এক বীজ দোকান থেকে কেনেন। এর পর নিজ বাড়ীতে ধান থেকে টেক (গাছ গজানো) বের হওয়ার পর জমিতে ফেলে বীজতলা করেছেন। ধান চারার পরিচর্যায় বীজতলায় তাকে ছাই ছেটাতে দেখা গেছে। প্রতিবেদককে ছাই ব্যবহার নিয়ে বলেন সব দিক থেকেই বীজতলার চারার উপকার হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমী বলেন উপজেলার সব ইউনিয়ন এলাকায় বোরো ধান ফসলের আবাদ হয়। আগাম করে রামকৃষ্ণপুর , সলঙ্গা , হাটিকুমরুল ইউনিয়ন এলাকায় কৃষকেরা বোরো ধান আবাদ করেন। এখন সব এলাকাতেই কম বেশী কৃষকেরা বোরো ধান বীজতলা করছেন। বেশী হারে ফলনশীল ভালো জাতের ধান বীজ কিনে বীজতলা করার জন্য কৃষকদেরকে মাঠ পর্যায়ে পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। উফসি জাতের ধান বীজের বীজতলা বেশী পরিমাণ করা হচ্ছে। বীজতলায় ছাই ব্যবহারে ধান চারার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে , চারার পচন রোধ ও জাব পোকা চারার ক্ষতি করতে পারে না ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো হয় এবারের মৌসুমে বোরো ধান ফসলের আবাদে এক হাজার ৫১৫ হেক্টরে বীজতলার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। উপজেলার প্রায় সব এলাকাতেই কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা করছেন। কৃষকেরা বেশী হারে ফলনশীল নানা জাতের ধান বীজ কিনে বীজতলা করছেন।
সলঙ্গা ইউনিয়নের আঙ্গারু গ্রামের কৃষক ইকরাম মন্ডল বোরো ধান ফসলের আবাদে নিজ জমিতে বীজতলা করেছেন। তিনি বীজতলার জন্য বেশী হারে ফলনশীল শুভলতা, ছক্কা ও বি আর ১০১ জাতের ধান বীজ সলঙ্গার এক বীজ দোকান থেকে কেনেন। এর পর নিজ বাড়ীতে ধান থেকে টেক (গাছ গজানো) বের হওয়ার পর জমিতে ফেলে বীজতলা করেছেন। ধান চারার পরিচর্যায় বীজতলায় তাকে ছাই ছেটাতে দেখা গেছে। প্রতিবেদককে ছাই ব্যবহার নিয়ে বলেন সব দিক থেকেই বীজতলার চারার উপকার হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমী বলেন উপজেলার সব ইউনিয়ন এলাকায় বোরো ধান ফসলের আবাদ হয়। আগাম করে রামকৃষ্ণপুর , সলঙ্গা , হাটিকুমরুল ইউনিয়ন এলাকায় কৃষকেরা বোরো ধান আবাদ করেন। এখন সব এলাকাতেই কম বেশী কৃষকেরা বোরো ধান বীজতলা করছেন। বেশী হারে ফলনশীল ভালো জাতের ধান বীজ কিনে বীজতলা করার জন্য কৃষকদেরকে মাঠ পর্যায়ে পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। উফসি জাতের ধান বীজের বীজতলা বেশী পরিমাণ করা হচ্ছে। বীজতলায় ছাই ব্যবহারে ধান চারার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে , চারার পচন রোধ ও জাব পোকা চারার ক্ষতি করতে পারে না ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে