দামি আপেল ভাল নাকি সস্তার পেয়ারা? সারা বছরই পেয়ারার তুলনায় আপেলের দাম থাকে প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি। আর সেই কারণেই অনেকে ধরে নেন যে পেয়ারার তুলনায় আপেল হয়তো বেশি পুষ্টিকর।
পুষ্টিবিদেরা বলছেন, পুষ্টিগুণে আপেল বা পেয়ারা কেউ কমতি নয়। তবে পেয়ারাতে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ আপেলের তুলনায় বহুগুণে বেশি। প্রোটিনের পরিমাণও দুই ফলে ভিন্ন। একটি মাঝারি মাপের আপেলে প্রোটিন থাকে ১ গ্রামের কম, কিন্তু মাঝারি মাপের পেয়ারায় প্রোটিনের পরিমাণ প্রায় ২.৬ গ্রাম।
আপেল ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, কপার, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভা-ার। হার্টের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে বা হাঁপানির সমস্যা থাকলে আপেল খাওয়ারই পরামর্শ দেওয়া হয়।
অন্যদিকে, পেয়ারায় আছে আয়রন, ক্যালশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ উপাদান। রক্তল্পতা, হজমের সমস্যা, ডায়াবিটিসের রোগীদের পেয়ারা খেতেই বলেন পুষ্টিবিদেরা। দিনে মাত্র একটি পেয়ারা খেলেই দৈনিক ভিটামিন সি-এর চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কাজে এই ফলের জুড়ি মেলা ভার।
দুটি ফলই শরীরের জন্য উপকারী। তবে খালি পেটে ফল খেলে লাভ হবে না। অনেক ক্ষেত্রে অন্তঃসত্ত্বা থাকার সময় হবু মায়ের ডায়াবিটিস ধরা পড়ে। হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে গিয়ে এমনটা ঘটে বলে মত চিকিৎসকদের। এই ধরনের সমস্যা থাকলে সকাল সকাল বেশি পরিমাণ ফল খাওয়া ভাল নয়। খালি পেটে ফল খেলে আচমকা বেড়ে যেতে পারে রক্তের শর্করার মাত্রা। সবসময়ে দুটি মিলের মাঝখানে ফল খেতে হবে। সূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এইচ বাশার/এসকে
পুষ্টিবিদেরা বলছেন, পুষ্টিগুণে আপেল বা পেয়ারা কেউ কমতি নয়। তবে পেয়ারাতে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ আপেলের তুলনায় বহুগুণে বেশি। প্রোটিনের পরিমাণও দুই ফলে ভিন্ন। একটি মাঝারি মাপের আপেলে প্রোটিন থাকে ১ গ্রামের কম, কিন্তু মাঝারি মাপের পেয়ারায় প্রোটিনের পরিমাণ প্রায় ২.৬ গ্রাম।
আপেল ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, কপার, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভা-ার। হার্টের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে বা হাঁপানির সমস্যা থাকলে আপেল খাওয়ারই পরামর্শ দেওয়া হয়।
অন্যদিকে, পেয়ারায় আছে আয়রন, ক্যালশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ উপাদান। রক্তল্পতা, হজমের সমস্যা, ডায়াবিটিসের রোগীদের পেয়ারা খেতেই বলেন পুষ্টিবিদেরা। দিনে মাত্র একটি পেয়ারা খেলেই দৈনিক ভিটামিন সি-এর চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কাজে এই ফলের জুড়ি মেলা ভার।
দুটি ফলই শরীরের জন্য উপকারী। তবে খালি পেটে ফল খেলে লাভ হবে না। অনেক ক্ষেত্রে অন্তঃসত্ত্বা থাকার সময় হবু মায়ের ডায়াবিটিস ধরা পড়ে। হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে গিয়ে এমনটা ঘটে বলে মত চিকিৎসকদের। এই ধরনের সমস্যা থাকলে সকাল সকাল বেশি পরিমাণ ফল খাওয়া ভাল নয়। খালি পেটে ফল খেলে আচমকা বেড়ে যেতে পারে রক্তের শর্করার মাত্রা। সবসময়ে দুটি মিলের মাঝখানে ফল খেতে হবে। সূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এইচ বাশার/এসকে